Posts

Showing posts from August, 2024

ভূগোল শাস্ত্রে মুসলিম মনীষীদের অবদান

 ভূগোল শাস্ত্রে মুসলিম মনীষীদের অবদান অবিস্মরণীয়। চলুন তার নিচে থেকে বিস্তারিত জেনে আসি : আল মোকাদ্দাসি আল মোকাদ্দাসি ৯৪৬ খ্রিস্টাব্দে বাইতুল মোকাদ্দাস নামক স্থানে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি পরিব্রাজক এবং ভূগোলবিদ ছিলেন। তিনি স্পেন এবং ভারতবর্ষ ব্যতীত সমগ্র মুসলিম বিশ্ব ভ্রমণ করেন। দীর্ঘ ২০ বছর তিনি ভ্রমণ করেন। এই ভ্রমণ অভিজ্ঞতার আলোকে তিনি আহসানুত তাকাসিম ফি  মারিফাতুল আকালিম গ্রন্থ রচনা করেন। তিনি এক হাজার খ্রিস্টাব্দে ইন্তেকাল করেন। ইয়াকুত ইবনে আব্দুল্লাহ  ইয়াকুত ইবনে আব্দুল্লাহ পারস্যে জন্মগ্রহণ করেন। টিনার মুজামুল বুলদান সুলতান নামক গ্রন্থটি ভূগোল শাস্ত্রের এক প্রমাণ্য গ্রন্থ। এই গ্রন্থে তিনি বিভিন্ন ঐতিহাসিক স্থান এবং প্রাকৃতিক বিষয়ে ইত্যাদি বিষয়ে প্রমাণ দিয়েছেন। তিনি ১২২৮ খ্রিস্টাব্দে বাগদাদে ইন্তেকাল করেন।  ইবনে খালদুন ইবনে খালদুন ১৩৩২ খ্রিস্টাব্দ তিউনিসিয়ায় জন্মগ্রহণ করেন। তিনার বিশ্ব ক্ষেতির মূলে ছিল, তিনারই রচিত আল মুকাদ্দিমা নামক ভূগোল বিষয়ক গ্রন্থ। এই গ্রন্থে তিনি ভূগোলের অমরত্ব প্রদান করেছেন। তিনি ১৪০৬ সালে ইন্তেকাল করেন।  এরকম বিষয়ে আরো জানতে ...

মায়ের ভালোবাসা: স্নেহময় উক্তিতে মায়ের শ্রেষ্ঠত্বের প্রতিফলন

 *  মা হলেন সেই আশ্রয়, যেখানে সব ক্লান্তি মুছে যায়। মায়ের কোল সব সময়ই সন্তানের জন্য নিরাপদ আশ্রয়। যতই ঝড়-ঝঞ্ঝা হোক না কেন, মায়ের কোলেই সন্তান তার শান্তি খুঁজে পায়। ২)  মায়ের ভালোবাসা নিঃস্বার্থ এবং শর্তহীন। পৃথিবীর সবকিছুই মায়ের ভালোবাসার তুলনায় তুচ্ছ। মায়ের ভালোবাসা কোনো প্রতিদানের আশায় নয়, তা নিঃস্বার্থ এবং শর্তহীন। ৩) মা শুধু একটি শব্দ নয়, এটি একটি পৃথিবী। মায়ের স্নেহে ও ভালোবাসায় ঘেরা একটি পৃথিবী, যেখানে সবকিছুই স্নিগ্ধ ও কোমল।  ৪) মায়ের দোয়া সন্তানের জন্য সবচেয়ে বড় আশীর্বাদ। সন্তানের জীবনে মায়ের দোয়া সাফল্যের চাবিকাঠি। মায়ের প্রার্থনা সবসময়ই সন্তানের মঙ্গল কামনা করে। ৫) মায়ের ত্যাগের কোনো তুলনা নেই।  মা নিজের সুখ বিসর্জন দিয়ে সন্তানের সুখ খুঁজে পান। মায়ের ত্যাগ সন্তানের প্রতি তার অসীম ভালোবাসার প্রতিফলন। ৬) মায়ের স্নেহের আঁচলে সব দুঃখ মুছে যায়। মায়ের স্নেহশীল ছোঁয়ায় জীবনের সব দুঃখ-যন্ত্রণা দূর হয়ে যায়, সে এক অনির্বচনীয় প্রশান্তি। ৭) মা হলো প্রথম শিক্ষক, যে আমাদের জীবনের প্রথম পাঠ দেন। মায়ের কাছ থেকেই আমরা শিখি জীবনের প্রথম পাঠ, যা আমাদের ভবিষ্...

রিক্সাওয়ালা ছেলে থেকে ম্যাজিস্ট্রেট: এক অনুপ্রেরণার গল্প

 রিক্সাওয়ালা ছেলে থেকে ম্যাজিস্ট্রেট হয়ে ওঠার গল্প একটি অনুপ্রেরণাদায়ক কাহিনী হতে পারে। এই গল্পটি হতে পারে এমন একজন ব্যক্তির, যিনি সমাজের বাধা বিপত্তি অতিক্রম করে নিজের জীবনের লক্ষ্যে পৌঁছেছেন। নিচে একটি সম্ভাব্য কাহিনী দেওয়া হলো: কাঞ্চনপুর গ্রামের ছোট্ট ছেলে রাসেল। জন্ম থেকেই তার জীবন ছিল সংগ্রামের এক অধ্যায়। তার বাবা, জসিম উদ্দিন, ছিলেন একজন রিক্সাওয়ালা। দিনে রিক্সা চালিয়ে যা আয় হতো, তা দিয়েই পরিবারের ভরণপোষণ হতো। এই সীমিত আয়ের মধ্যে রাসেলের পড়াশোনা চালানো ছিল এক অসম্ভব কাজ। তবুও, রাসেলের মনের মধ্যে ছিল এক অদম্য ইচ্ছাশক্তি—সে পড়াশোনা করে জীবনে কিছু করতে চায়। প্রথমে, গ্রামের প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ভর্তি হয় রাসেল। ক্লাসের প্রথম থেকেই তার মেধার ঝলক দেখা যায়। শিক্ষকরা তার মধ্যে সম্ভাবনার আলো দেখতে পান। কিন্তু পরিবারের আর্থিক সমস্যা তাকে বারবার থামিয়ে দিতে চেয়েছিল। ক্লাস শেষে বই হাতে নিয়ে রিক্সার সিটে বসা রাসেল, বাবার পাশে শহরের রাস্তা ঘুরতো। বাবার সাথে থাকতে থাকতে রিক্সা চালানোও শিখে নিয়েছিল সে। তবে রাসেলের মনোযোগ ছিল সবসময় পড়াশোনায়। সে জানতো, এই দারিদ্র্যের চক্র থ...

বাবার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা: বাবাকে নিয়ে সেরা উক্তি গুলো!

 *বাবা হচ্ছেন সেই ব্যক্তি, যিনি জীবনের প্রতিটি পদক্ষেপে আমাদের পাশে থাকেন, আমাদের ছায়ার মতো।  *বাবা শুধুমাত্র একজন অভিভাবক নন, তিনি আমাদের প্রথম শিক্ষক এবং জীবনের সবচেয়ে বড় অনুপ্রেরণা। ৩) বাবার ভালোবাসা আর স্নেহের তুলনা কোনো কিছুর সঙ্গে করা সম্ভব নয়। বাবার ভালোবাসা হলো পৃথিবীর সবচেয়ে খাঁটি ভালোবাসা। ৪) বাবার কাঁধে চড়ে আমি পৃথিবীকে আরও বড় করে দেখতে পাই। তাঁর ভালোবাসায় লুকিয়ে থাকে আমার সাফল্যের চাবিকাঠি। ৫) একজন বাবা সবসময় নিজের সন্তানদের সুখের জন্য সবকিছু ত্যাগ করতে প্রস্তুত থাকেন। ৬) বাবা হচ্ছেন সেই সুপারহিরো, যার শক্তির কোনো সীমা নেই এবং যিনি কখনোই ক্লান্ত হন না। ৭) বাবা যখন মুখে হাসি নিয়ে আমাদের স্বপ্ন দেখান, তখন আমাদের বিশ্বাস হয় যে পৃথিবীতে কোনো অসম্ভব কিছু নেই। ৮) বাবার প্রতি ভালোবাসা এমন একটি শক্তি যা সব ধরনের বাধা ও কষ্টকে হার মানাতে পারে। ৯) বাবার হাত ধরে আমরা প্রথমবার হেঁটেছিলাম, আর বাবার সমর্থন আমাদের জীবনের যাত্রাকে সহজ করেছে। ১০)বাবার স্নেহময় আচরণ এবং বুদ্ধিমত্তা আমাদের জীবনের দিশারী, যিনি সবসময় আমাদের পথনির্দেশক হন। এরকম বিষয়ে আরো জানতে এই ওয়েবসাইটের সঙ্গে থাকু...

রূপকথার ভূতের গল্প: রুপার রাতের অতিথি

 একটি গ্রামে বসবাস করতেন বিধবা রূপা। তিনি ছিলেন নিঃসন্তান ও একা। গ্রামের সবাই তাকে একটু অদ্ভুত বলেই জানত, কারণ তিনি প্রায়ই রাতের বেলা শ্মশানে গিয়ে ধূপ জ্বালাতেন। কেউ কেউ বলত, রূপা নাকি তার মৃত স্বামীর আত্মাকে ডাকেন। এক রাতে, পূর্ণিমার আলোতে গ্রামটি যেন এক অদ্ভুত নীরবতায় ঢেকে গিয়েছিল। সেদিন রূপাকে শ্মশানে যেতে কেউ দেখেনি। তবে গ্রামের এক যুবক, রাহুল, সাহস করে বন্ধুদের সাথে ঠিক করল যে, তারা শ্মশানে গিয়ে দেখবে, রূপা আসলেই সেখানে কী করেন। রাত প্রায় ১২টা। তারা ধীরে ধীরে শ্মশানেরদিকে এগিয়ে যায়। শ্মশানটি ছিল গ্রাম থেকে কিছুটা দূরে। চারদিকে ঘন গাছপালা, আর তাদের ছায়ায় পথটা যেন আরো ভৌতিক হয়ে উঠেছিল। হঠাৎ, তারা দূর থেকে একটি মৃদু আলোর ঝলকানি দেখতে পেল। তারা দেখে, রূপা সেখানে ধূপ জ্বালিয়ে কিছু বলছে, কিন্তু তার কণ্ঠস্বর যেন অন্য কারও সাথে মিশে যাচ্ছে। তাদের সাহসিকতা মুহূর্তেই ভেঙে পড়ল যখন তারা দেখতে পেল রূপার সামনের ছায়ার মধ্যে একটি বিশাল আকৃতির অবয়ব দাঁড়িয়ে আছে। অবয়বটি ছিল অস্বাভাবিক লম্বা, মাথায় বড় শিঙ, আর তার চোখগুলো যেন জ্বলজ্বল করছিল। রূপা অবয়বটির সাথে কিছু বলছে, আর অবয়...

স্বপ্নের পথে: হাজারো কষ্টের পর রাহুলের সফলতা

 একটি ছোট গ্রামে, যেখানে পাহাড়ি ঢল দিয়ে নদী বয়ে গেছে, সেখানকার এক দরিদ্র যুবক, রাহুল, বাস করতেন। তার জীবন ছিল কষ্টে পরিপূর্ণ। প্রতি দিন শ্রমের বিনিময়ে একদিনের রুটি জুটত, তাও আবার কষ্টের সাথেই। রাহুলের স্বপ্ন ছিল বড় কিছু করার, কিন্তু তার সীমিত সম্পদ আর কঠিন বাস্তবতা সেই স্বপ্নকে দূরে ঠেলে দিয়েছিল। একদিন, রাহুল এক নতুন পরিকল্পনা নিয়ে কাজ শুরু করলেন। তার গ্রামের মানুষদের সাহায্য নিয়ে তিনি একটি ছোট মৎস্য খামার প্রতিষ্ঠা করলেন। শুরুতে সবকিছু কঠিন ছিল—পানির অভাব, মাছের রোগ, বাজারে বিক্রি করার সমস্যা। কিন্তু রাহুল হাল ছাড়েননি। তিনি দিনের পর দিন পরিশ্রম করতে থাকলেন এবং নতুন নতুন কৌশল অবলম্বন করতে লাগলেন। মৎস্য খামারের সফলতা আসতে সময় লেগেছিল, কিন্তু পরিশ্রমের ফলশ্রুতিতে একসময় তিনি মাছের ভালো উৎপাদন করতে শুরু করলেন। তার খামার এখন শুধু গ্রামের মানুষদের মাছের চাহিদা মেটায় না, বরং আশপাশের গ্রামের লোকদের জন্যও একটি বড় উৎস হয়ে দাঁড়িয়েছে। তার প্রচেষ্টার মাধ্যমে, রাহুল শুধু নিজের ভাগ্য বদলালেন না, বরং গ্রামে নতুন কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করলেন। তিনি দেখিয়ে দিলেন যে, কষ্টের পর সফলতা আসতে পারে, যদি...

ইসলামী যুগের সূচনা: হিজরতের মাধ্যমে একটি নতুন অধ্যায়ের শুরু

 মুহাম্মদ (সা.)-এর মক্কা থেকে মদিনায় হিজরতের মাধ্যমে হয়। এই ঘটনাটি ইসলামের ইতিহাসে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, যা ৬২২ খ্রিস্টাব্দে ঘটে। এটি ইসলামী ক্যালেন্ডারের (হিজরী সাল) সূচনা চিহ্নিত করে এবং মুসলিম বিশ্বের ঐতিহাসিক ধারার একটি নতুন অধ্যায়ের সূচনা করে। মক্কায় তের বছর ধরে ইসলামের প্রচার করলেও, মহানবী মুহাম্মদ (সা.) এবং তাঁর অনুসারীরা তীব্র বিরোধিতার সম্মুখীন হন। মক্কার কাফেররা ইসলাম গ্রহণ করতে অস্বীকৃতি জানায় এবং মুহাম্মদ (সা.) ও তাঁর অনুসারীদের প্রতি অত্যাচার করতে থাকে। এই কঠোর পরিস্থিতিতে, মদিনার কিছু মানুষ ইসলামের দিকে আকৃষ্ট হয়ে মহানবী (সা.)-এর প্রতি আনুগত্য প্রকাশ করে এবং তাঁকে তাদের শহরে আমন্ত্রণ জানায়। ৬২২ খ্রিস্টাব্দে, আল্লাহর নির্দেশে মহানবী মুহাম্মদ (সা.) এবং তাঁর সঙ্গীরা মক্কা থেকে মদিনায় হিজরত করেন। মদিনায় পৌঁছানোর পর, মুহাম্মদ (সা.) একটি মুসলিম রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করেন যা মদিনা রাষ্ট্র নামে পরিচিত। এই রাষ্ট্রের ভিত্তি ছিল ন্যায়বিচার, সামাজিক সাম্য এবং ইসলামী শরিয়াহ। মদিনায় মুসলমানরা একটি সংগঠিত সমাজ গড়ে তোলে, যা পরবর্তীতে ইসলামিক সাম্রাজ্যের বিস্তারের ভিত্তি স্থা...

এই ব্যায়ামগুলো সঠিকভাবে না করলে শরীরের ক্ষতি হতে পারে!

 কিছু ব্যায়াম, যদি সঠিকভাবে না করা হয় বা যদি ব্যক্তির শরীরের জন্য উপযুক্ত না হয়, তবে শরীরের ক্ষতি করতে পারে। এই ধরনের কিছু ব্যায়াম হলো: ১) হেভি ওয়েট লিফটিং: খুব বেশি ওজন তোলার চেষ্টা করলে পেশী ও জয়েন্টে আঘাত লাগতে পারে, বিশেষ করে যদি ফর্ম বা টেকনিক সঠিক না হয়। ২) রানিং (দীর্ঘ সময় ধরে): যদি সঠিক জুতা না পরা হয় বা রানিং করার সময় সঠিক পদ্ধতি অনুসরণ করা না হয়, তাহলে হাঁটু ও গোড়ালির আঘাত লাগতে পারে। ৩) সিট-আপস: সঠিক পদ্ধতিতে না করলে কোমরের নিচের অংশে চাপ পড়তে পারে, যা ব্যাক পেইনের কারণ হতে পারে। ৪) বিহাইন্ড-দ্য-নেক ল্যাট পুলডাউন: এই ব্যায়ামটি করলে কাঁধে অতিরিক্ত চাপ পড়তে পারে এবং সঠিক ফর্ম না থাকলে কাঁধের আঘাত লাগার ঝুঁকি থাকে। ৫) ডিপস: কাঁধ ও কনুইতে চাপ দিয়ে ডিপস করা হলে এই দুই অঞ্চলে আঘাত লাগতে পারে। ৬) ডেডলিফট: যদিও ডেডলিফট একটি কার্যকরী ব্যায়াম, তবে সঠিক ফর্ম না থাকলে এবং ভারসাম্য না রাখা হলে পিঠের নিচের অংশে আঘাত লাগতে পারে, যা দীর্ঘস্থায়ী ব্যাক পেইনের কারণ হতে পারে। ৭) বারবেল স্কোয়াট: স্কোয়াট করলে যদি ফর্ম বা ভারসাম্য সঠিক না হয়, তাহলে হাঁটু এবং কোমরে অতিরিক্ত...

লোককথার মজাদার গল্প: কালুর অলসতা

 এক গ্রামে ছিল এক অলস লোক, নাম তার কালু। কালু সারাদিন শুধু ঘুমাতো আর বসে বসে গল্প করতো। কাজ করার কোনো ইচ্ছা তার ছিল না। গ্রামবাসীরা তাকে বলতো, কালু, তুমি যদি কাজ না করো, কীভাবে চলবে? কালু হাসি দিয়ে বলতো, আল্লাহ যদি ইচ্ছা করেন, আমার সব কাজ হয়ে যাবে! একদিন কালু খুব ক্ষুধার্ত হয়ে পড়লো। কিন্তু ঘরে কিছুই নেই। খাবারের জন্য কিছু করতে হবে, কিন্তু সে তো অলস! শেষে সে আল্লাহর উপর ভরসা রেখে শুয়ে পড়লো। সে মনে মনে ভাবলো, আল্লাহ নিশ্চয়ই আমার জন্য খাবারের ব্যবস্থা করবেন। ঘুমের মধ্যেই হঠাৎ দরজায় কেউ কড়া নাড়লো। কালু দরজা খুলে দেখে, এক প্রতিবেশী একটি পাত্রে মিষ্টি নিয়ে এসেছে। সে বলল, কালু, আজ আমাদের বাড়িতে মেহমান এসেছিল। কিছু মিষ্টি বেঁচে গেছে, তোমার জন্য নিয়ে এলাম। কালু ভীষণ খুশি হয়ে ভাবলো, দেখেছ! আল্লাহ সত্যিই আমার জন্য খাবারের ব্যবস্থা করেছেন। তারপর সে মিষ্টি খেতে বসলো। মিষ্টি খেতে খেতে কালু চিন্তা করলো,  যদি এভাবে সব কিছু এমনই আসতে থাকে, তবে তো আর আমাকে কিছুই করতে হবে না! তবে পরের দিন থেকে আর কেউ তার জন্য খাবার নিয়ে আসলো না। অনেক দিন না খেয়ে থাকতে থাকতে সে বুঝতে পারলো, আল্লাহ ভরসা করার পাশাপ...

মূল্যবান সময় নিয়ে উক্তি: প্রতিটা মুহূর্তকে সাফল্যের জন্য কাজে লাগাতে হবে

* সময়ের মূল্য বুঝতে হলে, এক মিনিট দেরিতে আসা ট্রেনের যাত্রীর কাছে জিজ্ঞাসা করুন। *যে সময়ের সঠিক ব্যবহার করতে জানে, সে জীবনে সফল হয়। *আপনার সময়ের সঠিক ব্যবহার করুন, কারণ সময়ই জীবনের প্রকৃত সম্পদ। *সময় চলে যায়, কিন্তু স্মৃতিরা থেকে যায়। *সময়ের গুরুত্ব বুঝতে পারা একজন বুদ্ধিমানের কাজ। *সময়ের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে পারলে, জীবন অনেক সহজ হয়।আজকের কাজ কালকের জন্য রেখে দিলে, কালকের কাজের বোঝা বেড়ে যায়। *সময়কে নষ্ট করবেন না, কারণ সময়ের চেয়ে মূল্যবান আর কিছু নেই। *যে সময়কে শ্রদ্ধা করে, সময় তাকে সম্মান করে। *প্রত্যেক মুহূর্তই নতুন সুযোগের হাতছানি, সময়কে সঠিকভাবে কাজে লাগান।সময় কখনো কাউকে অপেক্ষা করে না, তাই সময়কে যথাযথভাবে কাজে লাগান।" *সময় হচ্ছে জীবনের সবচেয়ে বড় শিক্ষক, যা সবকিছু শেখায়, কিন্তু নিজে কিছু বলে না। *সময় কখনো কাউকে অপেক্ষা করে না, তাই সময়কে যথাযথভাবে কাজে লাগান। *সময় হচ্ছে জীবনের সবচেয়ে বড় শিক্ষক, যা সবকিছু শেখায়, কিন্তু নিজে কিছু বলে না। এরকম বিষয়ে আরো জানতে এই ওয়েবসাইটের সঙ্গে থাকুন। এই ওয়েবসাইটের উপরে দেখবেন থ্রি ডট মেনুতে গিয়ে বিভিন্ন বিষয় সম্...

ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর কষ্টের জীবনী: পরিস্থিতি যেমনই হোক, সাফল্য আমাকে ছিনিয়ে আনতে হবেই

ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো বিশ্বের অন্যতম শ্রেষ্ঠ ফুটবলার হিসেবে পরিচিত। তবে তার সাফল্যের পেছনে রয়েছে এক সংগ্রামী জীবনের গল্প। রোনালদো জন্মগ্রহণ করেন ১৯৮৫ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি, পর্তুগালের মাদেইরার ছোট একটি গ্রামে। তার পরিবারের অর্থনৈতিক অবস্থা খুবই খারাপ ছিল। রোনালদোর বাবা ছিলেন একজন মালি এবং মা ছিলেন একজন রান্নার কর্মী। তার চার ভাইবোনের মধ্যে রোনালদো ছিলেন সবচেয়ে ছোট। ছোটবেলা থেকেই রোনালদো ফুটবলের প্রতি আগ্রহী ছিলেন। কিন্তু তার এই পথচলা সহজ ছিল না। রোনালদোর যখন ১৪ বছর বয়স, তখন তিনি স্কুল ছেড়ে ফুটবলে মনোনিবেশ করার সিদ্ধান্ত নেন। তবে তার এই সিদ্ধান্ত সহজভাবে গ্রহণ করেননি সবাই। তাছাড়া, রোনালদোকে ছোটবেলায় তার হৃদরোগের সমস্যার জন্য অস্ত্রোপচার করতে হয়েছিল, যা তার ফুটবল ক্যারিয়ারের জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ ছিল। অল্প বয়সে তার পরিবারের চাপ ও নিজের শারীরিক সমস্যার সঙ্গে সংগ্রাম করতে হয়েছে। তবে তার প্রবল ইচ্ছাশক্তি ও পরিশ্রমের কারণে তিনি এসব চ্যালেঞ্জকে পরাজিত করে এগিয়ে গিয়েছেন। রোনালদো পরবর্তীতে ১২ বছর বয়সে স্পোর্টিং লিসবনের যুব দলে যোগ দেন এবং সেখান থেকে তার ক্যারিয়ার ধীরে ধীরে এগোতে থাকে। কঠোর পরিশ...

র অক্ষর দিয়ে মুসলিম ছেলেদের আরবি নাম অর্থসহ!

 এখানে রয়েছে র অক্ষর দিয়ে মুসলিম ছেলেদের বাছাই করা সেরা আরবি নামের তালিকা (অর্থসহ)। এখানে বহু সংখ্যক নামের তালিকা রয়েছে। সাথে ইংরেজি বানান সহ আছে। ১) রাফি (Rafi) - মর্যাদা, উচ্চতা ২) রাইয়ান (Rayyan) - জান্নাতের একটি দরজা, তৃপ্ত ৩) রিদওয়ান (Ridwan) - সন্তুষ্টি, আল্লাহর সন্তুষ্টি ৪) রেহান (Rehan) - সুবাসিত গাছ, সুগন্ধ ৫) রায়েস (Rais) - নেতা, প্রধান ৬) রাসেল (Rasul) - দূত, প্রেরিত ব্যক্তি ৭) রাশিদ (Rashid) - সৎপথপ্রাপ্ত, জ্ঞানী ৮) রায়েফ (Raif) - করুণাময়, সদয় ৯) রাশিদীন (Rashidin) - ন্যায়নিষ্ঠ, সঠিকপথে পরিচালিত ১০) রাফায়েল (Rafael) - আল্লাহর নিরাময়কারী ১১) রবীউল (Rabiul) - বসন্ত ১২) রাফী (Rafee) - উঁচু, মহিমান্বিত ১৩) রাকিব (Raqib) - রক্ষক, পাহারাদার ১৪) রিদ্দীন (Riddin) - ধর্মের প্রতি সন্তুষ্ট ১৫) রাহমান (Rahman) - পরম দয়ালু ১৬) রায়ান (Rayan) - সতেজ, সবুজ ১৭) রাফিক (Rafiq) - বন্ধু, সঙ্গী ১৮) রামিয (Ramiz) - ইঙ্গিতকারী ১৯) রামান (Raman) - প্রেমময়, ভালোবাসায় পূর্ণ ২০) রাশেদ (Rashed) - সঠিকপথে পরিচালিত ২১) রব্বানী (Rabbani) - আল্লাহর বন্ধু, ঈশ্বরমুখী ২২) রাকীম (Raqeem) - ...

মজাদার গল্প গরিব কৃষক এবং সোনার হাঁস লোভের: ফাঁদে সর্বনাশ

 গরিব কৃষক ও সোনার হাঁস এক গরিব কৃষক ছিল, যার ছিল খুবই ছোট্ট জমি। সে দিনরাত পরিশ্রম করত, তবুও ফসল ভালো হতো না। কৃষক ছিল অসহায় এবং হতাশ। একদিন সে জমিতে কাজ করতে করতে খুব ক্লান্ত হয়ে বসে পড়ল এবং ভগবানের কাছে সাহায্য প্রার্থনা করল। আকস্মিকভাবে, কৃষকের সামনে হাজির হলো এক বৃদ্ধা। বৃদ্ধা বলল, আমি তোমার প্রার্থনা শুনেছি। আমি তোমাকে একটি সোনার হাঁস উপহার দিতে চাই। প্রতিদিন এই হাঁস তোমাকে একটি সোনার ডিম দেবে। কিন্তু মনে রেখো, হাঁসটিকে কখনও কষ্ট দিও না। কৃষক খুশি হয়ে হাঁসটি গ্রহণ করল এবং বাড়িতে নিয়ে এল। পরদিন সকালে হাঁসটি সত্যিই একটি সোনার ডিম পাড়ল। কৃষক সোনার ডিমটি বাজারে বিক্রি করে প্রচুর টাকা পেল। এরপর প্রতিদিনই হাঁসটি একটি করে সোনার ডিম পাড়তে থাকল, আর কৃষক ধনী হয়ে উঠল। কিন্তু ধীরে ধীরে কৃষকের লোভ বাড়তে লাগল। সে ভাবতে লাগল, হাঁসের পেটে হয়তো আরও অনেক সোনা রয়েছে। একদিন লোভে পড়ে সে হাঁসটিকে মেরে ফেলল, কিন্তু পেটে কোনও সোনা পেল না। হাঁসটি মরে যাওয়ায় কৃষক আর সোনার ডিমও পেল না। শেষ পর্যন্ত, কৃষক তার লোভের কারণে সব হারাল এবং আবার গরিব হয়ে গেল। গল্পের নীতিবাক্য: লোভ মানুষের সর্বনাশের কারণ হয়। ...

কাদেরকে বিজয়ী এবং বিজেতা বলা হয়?

১) বিজয়ীরা ব্যর্থতার দিকে মন না দিয়ে, সাফল্যের দিকে মন দেন। *বিজেতারা সব সময় ব্যর্থতার সমাধান করা নিয়ে ব্যস্ত থাকেন।  ২)  বিজয়ীরা সবসময় প্রশ্নের উত্তর খোঁজেন। *বিজিতারা প্রশ্নের সমস্যা নিয়েই ব্যস্ত থাকেন।  ৩) বিজয়ীরা বলেন আমি অবশ্যই কিছু করব। * বিজিতারা বলেন কিছু করা উচিত।  ৪) বিজয়ীরা বিবেচনা করে কথা বলে।  * বিজতারা মুখে যা আসে তাই বলে।  ৫) বিজয়ীরা ঘটনা ঘটিয়ে থাকেন। *আর বিজেতারা ঘটনা ঘটতে দেন।

বাস্তবতার নির্মম সত্য - বাস্তব জীবনের সাথে সময়ের প্রতিশ্রুতি

 বাস্তবতার নির্মম সত্য: এখানে তুলে ধরা হয়েছে বাস্তবতার আসল পরিচয়। বাস্তবতার এই আসল পরিচয় সম্পর্কে জেনে আমার আমাদের জীবনকে উপলব্ধি করতে পারবো। আমার কিভাবে সময়ের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে পারি তার গভীর ভাবনা এটির মূল প্রতিপাদ্য। ১) তুমি সাফল্য খুঁজে নাও,দেখবে দুনিয়া তোমাকে খুঁজবে। ২) পৃথিবীতে দুই ধরনের কষ্ট আছে একটি তোমাকে ব্যাথা দিবে, আরেকটি তোমাকে বদলে দিবে। ৩) যার আশা যত বেশি জীবনে তার দুঃখ তত বেশি। ৪) বাস্তবতা তারাই বেশি বুঝতে পারে, যাদের সাথে তাদের আপনজনরা বেইমানি করে। ৫) গরিবের কখনো কোন ভালো বন্ধু হয় না। ৬) বিপদেই বন্ধুত্বের পরিচয় মিলে। ৭) সম্মান শুধু টাকার আছে মানুষের নেই। ৮) কাউকে দুঃখ দিলে তোমাকেও দুঃখ পেতে হবে সেটা আজ কিংবা কাল । ৯) জীবনে চলার পথে কেউ যখন কোনো কষ্ট করল না। সে আসলে জীবন সম্পর্কে কোন কিছু জানতেই পারলো না ১০) কার ভিতরে কেমন মানুষ লুকিয়ে আছে সেটা শুধু সময় বলে দেয়।  এরকম আরো উক্তি পেতে এই ওয়েবসাইটের সঙ্গে থাকুন। এই ওয়েবসাইটের মেন মেনুতে আরো অন্যান্য বিষয় সম্পর্কে জানতে পারবেন। এখানে রয়েছে বিভিন্ন মনীষীদের জীবনী, সাফল্যের উক্তি, রূপকথার মজাদার গল্প...

কষ্ট জীবনের প্রকৃত শিক্ষা এবং সাফল্যের প্রেরণা!

 কষ্ট মানুষের জীবনের একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ, যা তাকে আরো দৃঢ় এবং শক্তিশালী করে তোলে। জীবনের প্রতিটি কঠিন মুহূর্ত আমাদের নতুন কিছু শেখায়, আমাদের চরিত্র গঠন করে এবং আমাদের সাফল্যের দিকে ধাবিত করে। কষ্টের সময়গুলোতে আমরা প্রকৃত অর্থে নিজের সামর্থ্য বুঝতে পারি এবং এগিয়ে যাওয়ার প্রেরণা পাই।  ১) কিছু মানুষের কষ্ট চোখ দিয়ে ঝরে, কিছু মানুষের কষ্ট মেজাজ দিয়ে প্রকাশ করে, আবার কিছু মানুষের কস্তুর হৃদয়ের মাঝে শুকিয়ে রাখে, তবে কাউকে যারা প্রকাশ করতে পারেনা তারা জীবনের সবচেয়ে বেশি কষ্টকর। ২) নিরবে কাঁদাচ্ছে পৃথিবীতে বড় কষ্ট দিতে বোধহয় আর নেই।  ৩) জীবনে যতই পালাচ্ছি তথ্য দীর্ঘ হচ্ছে বেঁচে থাকা।  ৪) পৃথিবীতে সবচেয়ে বড় অসহায় সে যে নিজের রাগ, অভিমান, কষ্ট কাউকে দেখাতে পারে না। একটু চিৎকার করে কাঁদতে পারেনা। শুধু চোখের জল লুকিয়ে হাসে।  ৫) এই পৃথিবীতে তোমাকে ডুবানোর জন্য অনেক মানুষ আছে, যাদের তুমি সাঁতার শিখিয়েছিলে।  ৬) চোখ থেকে নেমে, ঠোঁট বেয়ে, মাটিতে মিশে যায় কয়েক ফোঁটা কান্না সহ, মায়া, আবেগ, ব্যর্থতা কষ্ট ইত্যাদি। ৭) কষ্টই সুখকে ছিনিয়ে আনে। এরকম বিষয়ে আরো জানত...

ফুটবলের রাজা পেলের সংগ্রামী জীবন: দারিদ্র থেকে বিশ্বের কাহিনী

 এখানে ফুটবল ইতিহাসের অন্যতম সেরা খেলোয়াড় পেলের জীবনের সংগ্রাম, দারিদ্র্যের সঙ্গে লড়াই, এবং ফুটবলে তাঁর অসামান্য সাফল্যের গল্প তুলে ধরা হয়েছে। পেলে কীভাবে কঠিন শৈশবকে অতিক্রম করে বিশ্ব ফুটবলের মঞ্চে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছিলেন, সেই অনুপ্রেরণামূলক যাত্রা এখানে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে। ফুটবলের রাজা, পেলে (এডসন আরান্তেস দো নাসিমেন্তো), ফুটবল ইতিহাসের অন্যতম সেরা খেলোয়াড়। ১৯৪০ সালের ২৩ অক্টোবর ব্রাজিলে জন্ম নেওয়া পেলের জীবনী শুধু ফুটবলের সাফল্যে পূর্ণ নয়, বরং সংগ্রাম এবং কষ্টের গল্পও বটে। পেলের শৈশব ছিল খুবই দরিদ্র। তাঁর পরিবার ছিল আর্থিকভাবে অস্বচ্ছল, এবং ছোটবেলায় তাঁকে জুতা পরার সামর্থ্যও ছিল না। এমনকি তাঁর বাবা দন্তে ছিলেন একজন অসফল ফুটবলার, যার কারণে পরিবারের আর্থিক অবস্থার অবনতি ঘটে। শিশু বয়সেই পেলে খেলার জন্য ফুটবল পায়নি, তাই মোজা দিয়ে তৈরি করা বল দিয়ে খেলতেন। একসময় পেলের প্রতিভা নজরে আসে, এবং ১৫ বছর বয়সে তিনি সান্তোস ফুটবল ক্লাবে যোগ দেন। সেখান থেকে শুরু হয় তাঁর উত্থান। কিন্তু এই সাফল্যের পথে অনেক কষ্ট এবং চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হতে হয়। পেলে যখন প্রথমবারের মতো ব্রাজিল জাত...

সক্রেটিসের শিক্ষা সংক্রান্ত বিখ্যাত উক্তি গুলো !

 সক্রেটিসের শিক্ষা সম্পর্কিত উক্তিগুলি আমাদের আত্ম-জ্ঞান ও মনের মুক্তির পথে আলো প্রদান করে। তার দর্শন আমাদের শেখায় যে, সত্যিকারের শিক্ষা আমাদের মনের গভীরতা এবং স্বচ্ছতার দিকে মনোযোগ দিতে সাহায্য করে। ১) একমাত্র শিক্ষাই পারে, মানুষকে জ্ঞানী করে তুলতে। ২) পড়ালেখা পরীক্ষায় পাশের জন্য বা চাকরির জন্য নয়, শিক্ষা অর্জনের জন্য করুন। ৩) শিক্ষা এমন একটি অস্ত্র, সেটি তলোয়ার অপেক্ষা ধারালো। ৪) টাকার বিনিময়ে শিক্ষা অর্জনের চেয়ে, অশিক্ষিত থাকা অনেক ভালো।  ৫) শিক্ষা হলো শিখার আগুন জ্বালানো, কোন পাত্র ভক্তি নয়।  ৬) আমি জানি যে আমি কিছু জানি না। ৭) শিক্ষা হচ্ছে আত্ম-জ্ঞান অর্জনের প্রক্রিয়া। ৮)শিক্ষার মূল উদ্দেশ্য হলো মানুষের মনের মুক্তি। ৯) যে শিক্ষা আমাদের আত্মাকে শুদ্ধ করে, তা সত্যিকারের শিক্ষা। এরকম আরো বিষয় সম্পর্কে জানতে এই ওয়েবসাইটের সঙ্গে থাকুন। ওয়েব সাইটের লিঙ্ক https://www.mahadistoryworld.com/

ম অক্ষর দিয়ে আরবি মুসলিম ছেলেদের ৩০টি অর্থপূর্ণ নাম ও তাদের ইংরেজি বানান!

 এই তালিকায় পাওয়া যাবে ম অক্ষর দিয়ে আরবি ভাষার ৩০টি মুসলিম ছেলেদের নাম, তাদের অর্থ এবং ইংরেজি বানান। প্রতিটি নাম ধর্মীয় এবং সাংস্কৃতিক গুরুত্ব বহন করে, যা সন্তানের ভবিষ্যৎ এবং চরিত্র গঠনে সহায়ক হতে পারে। এই নামগুলির মাধ্যমে আপনি আপনার সন্তানের জন্য একটি অর্থপূর্ণ এবং সুন্দর নাম নির্বাচন করতে পারবেন। ১) আহমাদ (Ahmad) - প্রশংসিত, মহিমান্বিত ২) মুহাম্মদ (Muhammad) - প্রশংসিত ৩) মাহির (Mahir) - দক্ষ, প্রতিভাধর ৪) মাহমুদ (Mahmud) - প্রশংসিত, গুণী ৫) মুসা (Musa) - মূসা, প্রেরিত নবী ৬) মুজিব (Mujib) - উত্তরদাতা, সাহায্যকারী ৭) মুহসিন (Mohsin) - দয়ালু, কল্যাণকারী ৮) মজিদ (Majid) - মহিমান্বিত, মর্যাদাপূর্ণ ৯) মুনির (Munir) - আলোকিত, উজ্জ্বল ১০) মুজাহিদ (Mujahid) - যোদ্ধা, যুদ্ধে অংশগ্রহণকারী ১১) মুস্তাফা (Mustafa) - নির্বাচিত, শ্রেষ্ঠ ১২) মুয়াজ (Muaz) - সুরক্ষিত, রক্ষিত ১৩);মাবুদ (Mabood) - পূজিত, প্রিয় ১৪) মিনহাজ (Minhaz) - পথ, নির্দেশিকা ১৫) মুরাদ (Murad) - ইচ্ছা, আকাঙ্ক্ষা ১৬) মুবিন (Mubin) - স্পষ্ট, পরিষ্কার ১৭) মুতাসিম (Mutasim) - আশ্রয়প্রাপ্ত, নিরাপদ ১৮) মাহসীন (Mahsin) - উত্তম,...

ইলন মাস্ক: সংগ্রাম থেকে সাফল্যের শিখরে কিভাবে এলো?

 ইলন মাস্ক (Elon Musk) একজন বিখ্যাত উদ্যোক্তা এবং উদ্ভাবক, যিনি তার প্রতিষ্ঠান স্পেসএক্স (SpaceX), টেসলা (Tesla), নিউরালিঙ্ক (Neuralink), এবং দ্য বোরিং কোম্পানি (The Boring Company) সহ অনেক উদ্যোগের মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী পরিচিত। কিন্তু তার জীবন সহজ ছিল না, এবং সফলতার পিছনে রয়েছে অনেক কষ্ট ও সংগ্রাম। শৈশব এবং শিক্ষা: ইলন মাস্ক দক্ষিণ আফ্রিকার প্রিটোরিয়াতে ১৯৭১ সালে জন্মগ্রহণ করেন। তার শৈশব ছিল কঠিন এবং বেদনাদায়ক। ইলন খুবই লাজুক এবং ইন্ট্রোভার্ট ছিল, যার কারণে স্কুলে তাকে প্রায়ই বুলিংয়ের শিকার হতে হতো। স্কুলে সহপাঠীরা তাকে মারধর করত, যা তার উপর মানসিকভাবে গভীর প্রভাব ফেলেছিল। পারিবারিক সমস্যা: ইলনের পিতামাতার মধ্যে সম্পর্কও ভালো ছিল না, এবং তারা যখন আলাদা হয়ে যায়, তখন ইলন তার বাবার সাথে থেকে যায়। তার বাবার সাথে সম্পর্কও ছিল খুবই জটিল, এবং ইলন পরে বলেছিলেন যে এটি তার জীবনের সবচেয়ে দুঃখজনক সময় ছিল। এই মানসিক চাপ এবং পারিবারিক সমস্যা তার জীবনের  সবচেয়ে দুঃখজনক সময় ছিল। এই মানসিক চাপ এবং পারিবারিক সমস্যা তার জীবনে আরও কঠিন সময় নিয়ে আসে। ক্যারিয়ার শুরুর সংগ্রাম: ইলন মাস্ক ১...

মধু খাওয়ার ৮টি আশ্চর্যজনক উপকারিতা !

 মধু একটি প্রাকৃতিক এবং পুষ্টিকর খাবার, যা হাজার বছরেরও বেশি সময় ধরে মানুষ ব্যবহার করে আসছে। মধু খাওয়ার কিছু উপকারিতা হলো: ১) প্রাকৃতিক এনার্জি বৃদ্ধি: মধুতে প্রাকৃতিক শর্করা রয়েছে যা দ্রুত শরীরকে এনার্জি প্রদান করে। এটি ক্লান্তি কমাতে সহায়ক এবং ওয়ার্কআউটের সময় বা পরে খাওয়ার জন্য আদর্শ। ২) সর্দি-কাশি উপশম: মধু প্রাকৃতিকভাবে অ্যান্টি-মাইক্রোবিয়াল   এবং অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্ট্যসম্পন্ন, যা গলা ব্যথা এবং কাশি উপশমে সাহায্য করে। ৩) হজমে সহায়তা: মধু হজম প্রক্রিয়া উন্নত করতে সাহায্য করে। এটি গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল সমস্যার উপশমে সহায়ক, যেমন অ্যাসিডিটি এবং পেট ফাঁপা। ৪) ত্বকের যত্ন: মধুতে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ও অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্য রয়েছে, যা ত্বককে ময়েশ্চারাইজ এবং পরিষ্কার করতে সহায়ক। এটি মুখের ব্রণ এবং অন্যান্য ত্বকের সমস্যার জন্যও কার্যকর। ৫) ওজন কমাতে সহায়ক: সকালে হালকা গরম পানির সাথে মধু মিশিয়ে খেলে ওজন কমাতে সহায়তা করতে পারে, কারণ এটি বিপাক ক্রিয়াকে উন্নত করে। ৬) রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি: মধুতে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ও অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল উপাদ...

চরম ব্যর্থতা থেকে সফল হওয়ার গল্প ( সংগ্রামের পথে সাফল্যের আলো)

 রফিক ছিল একটি ছোট গ্রামের দরিদ্র ছেলে। তার বাবা ছিলেন একজন কৃষক, কিন্তু বছর বছর ফসলের ক্ষতি হওয়ার কারণে তাদের পরিবার অর্থনৈতিক সংকটে পড়েছিল। রফিকের মা সংসার চালানোর জন্য অন্যের বাড়িতে কাজ করতেন। রফিক ছোট থেকেই পড়াশোনায় মনোযোগী ছিল, কিন্তু পরিবারে টাকা-পয়সার অভাবে তাকে স্কুল থেকে ছাড়িয়ে নিতে হয়েছিল। পড়াশোনা ছাড়ার পর, রফিক শহরে গিয়ে কাজ করার সিদ্ধান্ত নিল। সে প্রথমে একটি ছোট্ট দোকানে কাজ পেল। কিন্তু দোকানের মালিক ছিল অত্যন্ত রাগী এবং কঠোর। কোনো কারণে সামান্য ভুল করলেই মালিক তাকে বকাঝকা করত। তবুও রফিক মনের জোরে কাজ চালিয়ে যাচ্ছিল, কারণ তার পরিবারকে বাঁচানোর জন্যকিছু করতে হবে। একদিন, রফিক একটি ছোট কফি শপে কাজ পেল। সেখানেও তেমন কিছু আয় হতো না, কিন্তু সে জানত যে সাফল্যের জন্য তাকে কঠোর পরিশ্রম করতে হবে। প্রতিদিন রফিক অনেক রাত জেগে শহরের রাস্তায় রিকশা চালাতো, আর সেই সামান্য আয়ে নিজে খেয়ে বাঁচত আর বাড়িতে টাকা পাঠাত। এভাবে অনেকদিন কেটে গেল। কিন্তু রফিকের ভাগ্য তখনও তার দিকে ফিরছিল না। একদিন এক বড় দুর্ঘটনায় তার রিকশা ভেঙে যায়, আর তার কোনো আয়ের উৎসও রইল না। হতাশ রফিক ভেবে নিল যে ...

পেটফাটা বিশ্ববিখ্যাত সেরা হাসির গল্প (গোপালের গাধার মুক্তি অভিযান)

 এটি একটি রূপকথার সেরা হাসির মজাদার গল্প। গল্পটির নাম গোপালের গাধার মুক্তির অভিযান। গল্পটি পড়ে অনেক আনন্দ পাবেন। নিচে থেকে গল্পটি জেনে আসি: একদিনের কথা, গোপাল ভাঁড় গ্রামের বাজারে হাঁটছিল। তিনি দেখলেন, এক লোক তার গাধাকে দড়ি দিয়ে গাছের সাথে বেঁধে রেখে বাজারে কিছু কিনতে গিয়েছে। গোপাল ভাঁড় এক দুষ্টুমি করার সিদ্ধান্ত নিলেন। গোপাল গাধাটির কাছে গেলেন, এবং তার কান ধরে মৃদু করে বললেন, "দেখো ভাই, তুমি তো অনেক পরিশ্রম করো, আর তুমি তো আমার মতো একজন বুদ্ধিমান প্রাণী! চলো, তোমাকে একটু মুক্তি দেই।" এই বলে গোপাল গাধার দড়ি খুলে দিলেন। গাধাটি একটু হাঁফ ছেড়ে, নিজের মতো করে বাজারের দিকে হাঁটা শুরু করল। কিছুক্ষণ পরে, গাধার মালিক এসে দেখলেন তার গাধা গাছে বাঁধা নেই। সে হতভম্ব হয়ে চারদিকে গাধাটিকে খুঁজতে শুরু করল। এদিকে গোপাল ভাঁড় গোপনে সবকিছু দেখছিলেন। মালিক যখন বুঝতে পারল যে গাধাটি বাজারে ঢুকে গেছে, সে দৌড়ে গাধাকে ধরতে গেল। গাধাটি তখন একটি সবজি দোকানের সামনে দাঁড়িয়ে কাঁচা সবজি চিবিয়ে খাচ্ছিল। মালিক গাধাকে ধরে বলল, "ওহে, তুমি আবার এভাবে খেতে শুরু করলে! সবজি কিনতে এসেছি, আর তুমি ত...

রূপকথার সেরা ভূতের গল্প মায়ার প্রতিশোধ

 এটি একটি রূপকথার ভয়ংকর ভূতের গল্প। গল্পটি মজাদারও  বটে। এই ভূতের গল্পে কিছু শিক্ষণীয় বিষয় আছে।  চলুন নিচে থেকে সেই ভূতের গল্পটি জেনে আসি: একটি ছোট্ট গ্রাম ছিল, নাম ছিল বটতলা। গ্রামের এক কোণায় ছিল বিশাল একটি বটগাছ। সেই গাছটি ছিল গ্রামের সবথেকে পুরনো এবং বড় গাছ। গ্রামের বয়স্ক মানুষরা বলতেন, বটগাছটির নীচে রাতে কখনোই যাওয়া উচিত নয়। কারণ সেই গাছের নিচে থাকত এক ভয়ঙ্কর ভূত, নাম ছিল তার মায়া। মায়া ছিল এককালে গ্রামের একজন সুন্দরী নারী। তার রূপের খ্যাতি চারিদিকে ছড়িয়ে পড়েছিল। কিন্তু মায়ার জীবনে একদিন ঘটে যায় ভয়ঙ্কর এক দুর্ঘটনা। গ্রামের জমিদার তাকে নিজের স্ত্রী করতে চেয়েছিলেন, কিন্তু মায়া তা মেনে নিতে রাজি হয়নি। সেই জমিদার প্রতিহিংসার বশে এক রাতে মায়াকে তুলে নিয়ে আসে এবং তাকে মেরে ফেলে সেই বটগাছের নিচে পুঁতে রাখে। মৃত্যুর পর মায়ার আত্মা শান্তি পায়নি। সে হয়ে উঠেছিল এক ভয়ঙ্কর ভূত, প্রতিশোধের আগুনে জ্বলতে থাকা আত্মা। প্রতি রাতে মায়ার আত্মা সেই বটগাছের নিচে ঘুরে বেড়াত। গ্রামের মানুষদের সে বিভিন্নভাবে ভয় দেখাত, যারা রাতে সেই গাছের নীচে যেতে দুঃসাহস দেখাত, তারা আর কখ...

স্বপ্নের পথে সংগ্রামী যাত্রা: এপিজে আবদুল কালামের জীবনের কাহিনি

 গরিব থেকে বিশ্ব বিখ্যাত এমনিতে হওয়া যায় না। বিশ্ব বিখ্যাত হওয়ার পিছনে লুকিয়ে থাকে অনেক কষ্টের গল্প। অনেক ঘাত প্রতিঘাতকে এড়িয়ে তবে সাফল্য অর্জন করা যায়। এরকমই অনেক পরিশ্রম করে বিশ্ব বিখ্যাত হয়েছিলেন এপিজে আবদুল কালাম। চলুন তিনার কষ্টের জীবন কাহিনীটি নিচে থেকে জেনে আসি: এপিজে আবদুল কালাম (পূর্ণ নাম: আবুল পাকির জয়নুলআবিদীন আবদুল কালাম) ছিলেন ভারতের একজন বিশিষ্ট বিজ্ঞানী এবং ২০০২ থেকে ২০০৭ সাল পর্যন্ত ভারতের ১১ তম রাষ্ট্রপতি। তার জীবন কাহিনী অসংখ্য মানুষের জন্য অনুপ্রেরণার উৎস। শৈশব ও কষ্টের জীবন: এপিজে আবদুল কালাম ১৯৩১ সালের ১৫ অক্টোবর তামিলনাড়ুর রামেশ্বরমে একটি দরিদ্র মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা, জয়নুলাবেদিন, ছিলেন একজন নৌকার মালিক এবং মসজিদের ইমাম। মা, আশিয়াম্মা, ছিলেন একজন গৃহিণী। কালামের পরিবার খুবই দরিদ্র ছিল, তাই শৈশবে তাকে অর্থ উপার্জনের জন্য পত্রিকা বিক্রি করতে হয়েছিল। শিক্ষার প্রতি আগ্রহ: অভাব-অনটন সত্ত্বেও, কালামের পড়াশোনার প্রতি গভীর আগ্রহ ছিল। রামেশ্বরম প্রাথমিক বিদ্যালয়ে তিনি পড়াশোনা শুরু করেন এবং পরে স্কলারশিপ পেয়ে সেন্ট জোসেফ কলেজে ভর্তি হন...

বিল গেটস এর কষ্টের জীবন কাহিনী !

 বিল গেটস, পুরো নাম উইলিয়াম হেনরি গেটস তৃতীয়, একজন সফল উদ্যোক্তা এবং মাইক্রোসফটের প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে বিশ্বব্যাপী পরিচিত। কিন্তু তার এই সফলতার পেছনে রয়েছে কঠোর পরিশ্রম, সংগ্রাম, এবং আত্মত্যাগের গল্প। প্রারম্ভিক জীবন: বিল গেটসের জন্ম ১৯৫৫ সালের ২৮ অক্টোবর, যুক্তরাষ্ট্রের সিয়াটল শহরে। তার বাবা উইলিয়াম এইচ. গেটস একজন প্রতিষ্ঠিত আইনজীবী ছিলেন এবং তার মা মেরি ম্যাক্সওয়েল গেটস স্কুল শিক্ষিকা এবং পরবর্তীতে একজন ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের সদস্য ছিলেন। গেটস ছোটবেলা থেকেই পড়াশোনার প্রতি অত্যন্ত আগ্রহী ছিলেন, বিশেষ করে গণিত এবং বিজ্ঞান বিষয়ের প্রতি। প্রযুক্তির প্রতি আগ্রহ: মাত্র ১৩ বছর বয়সে বিল গেটস প্রথমবারের মতো একটি কম্পিউটার প্রোগ্রাম লিখেছিলেন। সিয়াটলের লেকসাইড স্কুলে পড়াকালীন সময়ে তিনি কম্পিউটার সম্পর্কে আরও শিখতে শুরু করেন। এ সময়ে তিনি তার স্কুলের বন্ধুরা, বিশেষ করে পল অ্যালেনের সাথে মিলে বিভিন্ন প্রোগ্রামিং প্রজেক্টে কাজ করতে শুরু করেন। মাইক্রোসফটের প্রতিষ্ঠা: ১৯৭৫ সালে, হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময়, গেটস এবং অ্যালেন মিলে মাইক্রোসফট প্রতিষ্ঠা করেন। মাইক্রোসফটের প্র...

সাফল্য নিয়ে আলবার্ট আইনস্টাইনের সেরা উক্তি !

 জীবনে সাফল্য বয়ে আনার জন্য আলবার্ট আইনস্টাইন কিছু বাণী বলেছিলেন। এই বানী গুলো আপনাকে সাফল্য সন্ধান এনে দিবে। আপনার ভীত মনকে, শক্তিশালী করে গড়ে তুলবে। চলুন সেই গুরুত্বপূর্ণ বাণী গুলো নিচে থেকে জেনে আসি:  *জেতার জন্য খেলবেন, হারার জন্য নয়। *এটা মাথায় রাখবেন, যে ব্যক্তি চেষ্টা করে না সৃষ্টিকর্তা কখনোই তাকে সাহায্য করে না। কারণ চেষ্টার ভিতরেই সৃষ্টিকর্তার সাহায্য লুকিয়ে থাকে। *প্রত্যেকটি ব্যর্থতাকে নিজের জীবনের সবচেয়ে বড় শিক্ষা মনে করুন। *জ্ঞানের কোন সীমানা নেই, আপনি যত মাথা খাটাবেন ততই আপনার জ্ঞান বৃদ্ধি পাবে। *অন্যের ভুল থেকে শিক্ষা গ্রহণ করুন। *সবকিছু বিষয়ে জানার চেষ্টা করুন, কারন জানাই হল সবচেয়ে বড় জ্ঞান।  *নিজের চিন্তাকে যত সম্ভব গভীরে নিয়ে যাবেন। *যা অপরের নিকট পান, তার থেকে বেশি দিন। *দীর্ঘমেয়াদি চিন্তা করুন  *প্রত্যেকটি মুহূর্তে কোন কাজের সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় বড়ো লক্ষ্যের দিকে দৃষ্টি রাখুন।  *উদ্দেশ্যহীনভাবে কোন কাজের সন্ধান করবেন না।  *সততার বিষয়ে কোনো ভাবেও আপস করবেন না। এরকম আরো বিভিন্ন মনীষীদের সাফল্যের উক্তি পেতে এই ওয়েবসাইটির সঙ্...

আব্রাহাম লিংকন তার ছেলের জন্য দুনিয়াকে কি বলেছিলেন?

 আব্রাহাম লিংকন যখন তিনার সন্তানকে স্কুলে পাঠান। তখন তিনি পৃথিবীকে উদ্দেশ্য করে কয়েকটি কথা বলেন। একটি বার হলেও এই মূল্যবান কথাগুলো জেনে যান, এই বক্তব্যগুলো আপনার মনোভাব ও চিন্তাকে পরিবর্তন করে দিবে। সাফল্য পাওয়ার জন্য এই কথাগুলোতে অনেক শিক্ষনীয় বিষয় আছে। চলুন সেই মূল্যবান বক্তব্যগুলো নিচে থেকে জেনে আসি: আব্রাহাম লিংকন যখন তিনার সন্তানকে প্রথমে স্কুল পাঠান! যখন তিনি পৃথিবীকে বলেন, এই পৃথিবী আমার সন্তানের হাত ধরো, সে আজ প্রথম স্কুলে যাত্রা শুরু করল। তাকে দেখে রেখো এতদিন সে বাসার চৌহদ্দির মধ্যে কাটিয়েছে। তাকে সবসময় চলতে ফিরতে আমি সাহায্য করেছি। কিন্তু এখন সে পরিস্থিতি অন্যরকম দেখতে পাবে।  সে সাফল্যের অভিযানে যাত্রা শুরু করল। এ সময় তাকে অনেক যুদ্ধ, কষ্ট, দুঃখের মধ্য দিয়ে যেতে হবে। হে পৃথিবী আমার সন্তানকে জানিয়ে দিও যে পৃথিবীতে বাঁচতে হলে বিশ্বাস , সাহস এবং অনেক পরিশ্রমের প্রয়োজন। তাকে শিখিয়ে দিও ,সব নারী-পুরুষই  সৎ নয়। শিখিয়ে দিও, যে ব্যক্তির স্বভাব যেরকম তার সাথে সেরকম ব্যবহার করতে হবে। ওকে শিখিয়ে দিও, অসৎ উপায় অবলম্বন করার চেয়ে অসফল হওয়া অনেক সম্মানজনক। আমা...

চরম ব্যর্থতা থেকে আব্রাহাম লিংকনের সাফল্য পাওয়ার গল্প

 যদি সফলতার পেতে চান তাহলে ব্যর্থ হওয়ার জন্য প্রস্তুত হন। কারণ এই ব্যর্থতাই হলো সাফল্যের কাছে যাওয়ার একমাত্র রাস্তা। ব্যর্থতা নিয়ে টমাস ওয়াটসন বলেছিলে, যদি সফলতা পেতে চাও তবে ব্যর্থতাকে দ্বিগুণ কর। একটিমাত্র সফলতার জন্য আপনাকে অনেকবার ব্যর্থ হতে হবে। ঠিক এমনই অনেকবার ব্যর্থ হওয়ার পর সফল হয়েছিলেন আব্রাহাম লিংকন। নিচে থেকে তা আরো বিস্তারিত জিনিস: আব্রাহাম লিংকন এই বিশ্ব বিখ্যাত ব্যক্তিটিকে তো আমরা সবাই চিনি। চলুন তার ব্যর্থতার কাহিনীটি ও জেনে আসি। ২১ বছর বয়সে তিনি ব্যবসা করতে গেলে, সেই ব্যবসায় তিনি ক্ষতিগ্রস্ত হন। আইনসভার নির্বাচনে ২২ বছর বয়সে তিনি হেরে যান। আব্রাহাম লিংকনের বয়স যখন ২৬ তখন তার প্রেমিকা মারা যান। ৩৪ বছর বয়সে তিনি কংগ্রেস নির্বাচনে হেরে যান। ৪৭ বছর বয়সে ভাইস প্রেসিডেন্ট হওয়ার জন্য  চেষ্টা করলে, সেখানে তিনি চরম ব্যর্থতা হন। শেষবারের মতো ৫২ বছর বয়সে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের ১৬ তম প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন। এত ব্যর্থতা হওয়ার পরেও পারতেন তিনি হার মেনে নিতে। কারণ তিনি জানতেন হাজারো ব্যর্থতার পিছনে, লুকিয়ে থাকে একটি বড় সফলতা। তিনি ব্যর্থতা দেখেন নাই, শুধুমাত্...

সাফল্য নিয়ে বিশ্ব বিখ্যাত মনীষীদের উক্তি

সফলতা পেতে গেলে প্রয়োজন ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি । এই ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি সফলতা পেতে আপনাকে সাহস যোগাবে। কোঠর পরিশ্রমের পর যারা বিশ্ব বিখ্যাত হতে পেরেছে। চলুন তাদের কাছ থেকে সফল হওয়ার বাণী গুলো জেনে আসি। হয়তো বা সেই বাণীগুলো থেকে আমরা আমাদের ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি তৈরি করতে পারব:  *জীবন হতে পারে চমৎকার, যদি আপনি একে ভয় না পান। এজন্য প্রয়োজন কল্পনা শক্তি, সাহস, অল্প কিছু টাকাকড়ি ইত্যাদি। - চার্লি চ্যাপলিন *যে মানুষ ২০ বছর বয়সে পৃথিবীটাকে যেভাবে দেখছিল। ৫০ বছর বয়সেও যদি সেই একইভাবে দেখে।তাহলে সেই ব্যক্তি তার জীবনের ৩০ টি বছর সময় নষ্ট করেছে। - মোহাম্মদ আলী *পৃথিবীর মানুষ আপনাকে নিয়ে কি ভাবছে, সেটা তাদেরকে ভাবতে দিন। আপনি আপনার লক্ষ্যের প্রতি মনোযোগ দিন। দেখবেন পৃথিবী একদিন আপনার হয়ে যাবে। - স্বামী বিবেকানন্দ   *একজন মানুষের জন্য এর চেয়ে খারাপ কিছু হতে পারে না, যে সে লম্বা একটা জীবন কাটালো কিন্তু তেমন কোন জ্ঞান অর্জন করতে পারল না। - মার্টিন লুথার কিং জুনিয়র *আমি জীবিত সবচেয়ে জ্ঞানী মানুষ, কারন আমি একটি জিনিস জানি এবং তা হলো আমি কিছুই জানিনা। - প্লেটো   * কখনো ছোট স্বপ্ন...

রূপকথার অদ্ভুত পাথরের গল্প। এই পাথরটি নিজে নিজেই নড়াচড়া করে এবং তার ক্ষমতা দিয়ে অন্য বস্তুকে টেনে আনে

 এটি একটি অদ্ভুত পাথর। পাথরটি নিজে নিজেই নড়াচড়া করে। পাথরটির অদ্ভুত শক্তি রয়েছে, সেই শক্তি দিয়ে অন্য একটি বস্তুকে টেনে আনে। চলুন এই পাথরের আবিষ্কার সম্পর্কে নিচে থেকে বিস্তারিত জেনে আসি: প্রাচীনকালে মানুষ পাথরের হাতিয়ার নানা কাজে ব্যবহার করত। এজন্য তারা বিভিন্ন স্থান থেকে এই পাথরগুলি সংগ্রহ করত। এভাবে পাথর সংগ্রহ করতে করতে তারা একটি অদ্ভুত পাথরের সন্ধান পেল। এশিয়া মহাদেশের ম্যাগনেসিয়া নামক স্থানে পাথরটি সন্ধান পেল। দেখা গেল যে অদ্ভুত পাথরটি লোহাকে টেনে আনে।  লোহা গুলি পাথরের গায়ের সাথে আঠার মতো লেগে যাচ্ছে। পাথরটির এরকম অসাধারণ শক্তি দেখে মানুষগুলো অবাক হয়ে গেল। ম্যাগনেসিয়াতে এই পাথরটি পাওয়া যায় বলে পাথরটির নাম দেওয়া হলো ম্যাগনেটাইট। কেউ আবার এই পাথরটিকে চুম্বক পাথর বলে। এভাবেই প্রাচীনকালে চুম্বক পাথর আবিষ্কৃত হয় । মানুষগুলো চুম্বকটিকে সুতা দিয়ে বেঁধে লক্ষ্য করল যে পাথরটি শুধু উত্তর এবং দক্ষিণ মুখো হয়ে আছে। বার বার পূর্ব-পশ্চিম দিকে মুখ করার চেষ্টা করেও দেখে দক্ষিণ ও উত্তর দিকে মুখ করে আছে। এরপর কৌতুহলী মানুষগুলো ভাবল যে এই শক্তিমান চুম্বকটিকে কিভাবে কাজে লাগান...

ধনী ব্যক্তিরা তাদের ধনসম্পদ দিয়ে সবই পায়, কিন্তু প্রকৃত সুখ কি কখনো পায়!

বিশ্বের যে বড় ধনী ব্যক্তি তিনাকে প্রশ্ন করিয়েন, যে তিনি পৃথিবীতে কখনো প্রকৃত সুখ অর্জন করতে পেরেছেন নাকি! সেই বড় ধনীকে প্রশ্ন করবেন। যে আপনি টাকা দিয়ে সবকিছু কিনতে পেরেছেন রাতের ঘুমটা কি কিনতে পেরেছেন? দেখবেন তিনি গোমড়া মুখো হয়ে থাকবেন এ প্রশ্নের উত্তর তিনি নাও দিতে পারে। গরিব লোকদের এই ঘুম কিনতে হয় না ঘুম তাদের এমনিতেই আসে। চলুন নিচে থেকে এ সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে আসি: ধনী ব্যক্তি ধন সম্পদের দিক দিয়ে পৃথিবীতে তিন শ্রেণীর মানুষ রয়েছে যেমন; ধনী শ্রেণি, মধ্যম শ্রেণি, নিম্ন শ্রেণী মানে গরিব। উচ্চ শ্রেণী মানে ধনী। এই ধনী ব্যক্তিদের অর্থ সম্পদ অনেক রয়েছে। পৃথিবীতে তাদের ক্ষমতাও অনেক। এই ধনী ব্যক্তিরাই বিলাসিতা ভাবে জীবন যাপন করে, ভালো ভালো খাবার খায়, ফ্লাট বাড়ি, দামি কাপড় পড়ে তাদের জীবনযাপন অনেক বিলাসবহুল। কিন্তু এসব কিছুতে তারা কি প্রকৃত সুখ পায়? উত্তরে না। কোথায় আছে না, যে যত পায় সে ততোই চায়। এই চাওয়াটি লক্ষ্য করা যায় ধনী ব্যক্তিদের মধ্যে। তাদের পাওয়া পূরণ হতে থাকে, কিন্তু তাদের চাওয়ার কোন সীমাবদ্ধতা নেই। এই চাওয়াই তাদেরকে প্রকৃত সুখ পেতে বাধা দিয়ে থাকে। টাকা পয়সা...

গণিতশাস্ত্রে বিভিন্ন মুসলিম মনীষীদের অবদান

 গণিতশাস্ত্রে মুসলিম মনীষীদের অবদান অবিস্মরণীয়।এই মুসলিম মনীষী গুলো গণিতের বিভিন্ন শাখা-প্রশাখা বের করেছেন। তাদের গণিত আবিষ্কারের সূত্র ধরেই আধুনিক যুগের গণিত আবিষ্কৃত হয়েছে। এই মুসলিম মনীষীদের সংখ্যা প্রায় অগণিত। সেই অগণিত সংখ্যা থেকে কয়েকটি মুসলিম মনীষীদের গণিত শাস্ত্রের অবদান উল্লেখ করা হলো: মুহাম্মদ ইবনে মূসা আল খাওয়ারেযমি আল খাওয়ারেযমি ৭৮০ খ্রিস্টাব্দে খাওয়ারেযম নামক স্থানে জন্মগ্রহণ করেন। তিনাকে গণিত শাস্ত্রের জনক বলা হয়। তিনি হলেন বীজগণিতের আবিষ্কারক। আল খাওয়ারেযমি বীজগণিত ছাড়াও গণিতের অন্যান্য শাখায় অবদান রাখেন। যেমন:  সমীকরণের  সমাধান করার জন্য ৬ টি পদ্ধতি তিনি আবিষ্কার করেন। তিনি পাটিগণিত বিষয়ে একটি গ্রন্থ রচনা করেন। তিনি ৮৫০ খ্রিস্টাব্দে মৃত্যুবরণ করেন। উমর খৈয়াম উমর খৈয়াম ১০৪৮ খ্রিস্টাব্দে  পারস্যে জন্মগ্রহণ করেন। তিনাকে বলা হতো প্রথম শ্রেণীর গণিতবিদ। তিনার গণিত শাস্ত্রের একটি অমর গ্রন্থ হলো (কিতাবুল জীবার ওয়াল মুকাবালা) । বিভিন্ন ধরনের সমীকরণ পদ্ধতি বিশ্লেষণ করে সংজ্ঞানুসারে এগুলোকে শ্রেণীভুক্ত করে, ওমর খৈয়াম বীজগণিতে অসাধারণ নৈপুণ্য দেখা...

বাংলাদেশের একটি বৃহত্তর জেলা দিনাজপুর, এ জেলার সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন।

বাংলাদেশের উত্তরবঙ্গের বৃহত্তম জেলা দিনাজপুর। এই জেলা প্রতিষ্ঠিত হয় ১৭৮৬ সালে। প্রাচীনকালে দিনাজপুর জেলা পুণ্ড্র জনপদের অংশ ছিলো। দিনাজপুর জেলার আয়তন ৩,৪৪৪.৩০ বর্গ কি.মি। দিনাজপুর জেলার প্রাকৃতিক দৃশ্য মনোমুগ্ধকর। চলুন নিচে থেকে এই জেলা সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে আসি: বাংলাদেশের বৃহত্তম জেলাগুলোর মধ্যে একটি হলো দিনাজপুর। এটি উত্তরবঙ্গের সর্ববৃহৎ জেলা। দিনাজপুর জেলার বিভাগ হলো রংপুর। এই জেলাটি প্রায় ১৩ টি উপজেলা নিয়ে গঠিত। এই জেলার মধ্যে রয়েছে প্রায় ৯ টি পৌরসভা। দিনাজপুর জেলা সাধারণত লিচুর জন্য বিখ্যাত। এই  জেলায় প্রচুর লিচু উৎপাদিত হয়। এশিয়ার সর্ববৃহৎ ঈদগাহ ময়দান বাংলাদেশের এই দিনাজপুর জেলায় অবস্থিত। তার নাম ঈদগাহ বড় ময়দান।  সব মুসলিম প্রায় একত্রিত হয়ে এ ময়দানে ঈদের সালাত আদায় করে।  দিনাজপুর জেলার সদর উপজেলায় একটি ফুটবল খেলার স্টেডিয়াম রয়েছে। এই জেলার দৃশ্য অনেক সুন্দর। এখানে রয়েছে প্রায় পাহাড়-পর্বত খাল বিল, নদী নালা ইত্যাদি। রয়েছে বিভিন্ন দর্শনীয় স্থান যেমন: রামসাগর, সুখ সাগর, দিনাজপুর রাজবাড়ি, কান্তজি মন্দির, সীতাকোট বিহার, আশুড়ার বিল ইত্যাদি। বা...

মানবদেহে দৈহিক বৃদ্ধি কেন বাধাগ্রস্ত হয়?

 মানুষের শরীরের উচ্চতা বৃদ্ধি পেতে থাকে ২৪ বছর বয়স পর্যন্ত। এই বয়সের মধ্যেও কোন কোন মানুষ উচ্চতা বৃদ্ধিতে বাধাগ্রস্থ হয়। কি কি কারণগুলো মানব দেহের এই উচ্চতা বৃদ্ধিতে বাধা দিয়ে থাকে!  এই কারণগুলো আমাদের জানা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই কারণগুলো জানলে আমরা একটি শিক্ষা পাই ,সেটি হল শারীরিক শিক্ষা। বিভিন্ন কারণ মানবদেহে উচ্চতা বৃদ্ধিতে বাধা দিয়ে থাকে যেমন:  পর্যাপ্ত পরিমাণ না ঘুমানো দৈহিক বৃদ্ধির ব্যাহত হওয়ার প্রধান কারণ হলো, সময় অনুযায়ী পর্যাপ্ত পরিমাণ না ঘুমানো। এই পর্যাপ্ত পরিমাণ ঘুম মানব দেহের উচ্চতা বৃদ্ধিতে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এই ঘুম আমাদের গ্রোথ হরমোনকে বৃদ্ধি করে। যা আমাদের  উচ্চতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। কেউ যদি তাদের বয়স অনুযায়ী পর্যাপ্ত পরিমাণ না ঘুমায়। তাহলে তাদের এই গ্রোথ হরমোন রিলিজ হবে না। ফলে তাদের শারীরিক বিকাশ ব্যাহত হতে পারে। জিম করা  ২৪ বছর বয়সের নিচে জিম করা এটি মারাত্মক ভুল। সাধারণত আমরা শিশু অবস্থায় বডি ফিল্ডার হতে চাই। এর জন্য আমরা জিমে যাই। নিজের শরীরে রেসলারদের মতো  বডি তৈরি করি। এই ফিটনেস ট্রেনিং বয়স অনুযায়ী ক...