100 Best winning Quotes on Victory by Great Thinkers

 জয়ী হওয়া নিয়ে উক্তি

Winning quotes



১) জয়ী হয় সেই, যে নিজের ভয়কে জয় করতে পারে। — নেপোলিয়ন বোনাপার্ট


২) জয় তখনই আসে, যখন পরাজয়কে গ্রহণ না করার দৃঢ় সংকল্প থাকে। — উইনস্টন চার্চিল


৩) শ্রেষ্ঠ জয় হলো নিজেকে জয় করা। — প্লেটো


৪) জয় মানেই শুধুই অন্যকে হারানো নয়, নিজেকে ছাড়িয়ে যাওয়া। — নিজস্ব উক্তি


৫) পরিশ্রম ছাড়া জয় স্বপ্নমাত্র। — এ পি জে আবদুল কালাম


৬) জয়ের পথে হাঁটতে হলে, প্রস্তুতির জুতা আগে পরতে হবে। — নিজস্ব উক্তি


৭) জয় আসে ধৈর্য আর অধ্যবসায়ের ফল হিসেবে। — মহাত্মা গান্ধী


৮) পরাজয় হতে পারে সাময়িক, জয় চিরস্থায়ী যদি তুমি হাল না ছাড়ো। — ব্রুস লি


৯) সত্য ও ন্যায়ের পক্ষে যে দাঁড়ায়, শেষ পর্যন্ত জয় তারই হয়। — রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর


১০) জয় পাওয়া যায় তাদের দ্বারাই, যারা প্রস্তুত থাকে ত্যাগ স্বীকার করতে। — স্বামী বিবেকানন্দ


১১) জয় হলো নিরবিচারে লড়াই চালিয়ে যাওয়ার ফল।


১২) সবচেয়ে কঠিন লড়াইয়ের পরেই আসে সবচেয়ে মধুর জয়।


১৩) জয়ীরাই ইতিহাস লেখে।


১৪) বুদ্ধি ও সাহস মিলে জন্ম দেয় প্রকৃত জয়।


১৫) নিজের দুর্বলতাকে জয় করতে পারাই আসল বিজয়।


১৬) ছোট ছোট জয়গুলোই বড় সাফল্যের পথপ্রদর্শক।


১৭) জয় কখনোই সহজে আসে না, কিন্তু সে সার্থক।


১৮) যে হার মানে না, সে একদিন জয় পায়ই।”


১৯) আত্মবিশ্বাস জয়ের প্রথম ধাপ।


২০) সফলতা হলো বারবার পরাজিত হয়ে আবার উঠে দাঁড়ানোর নাম।


২১) বাধা মানেই নতুন জয়ের আহ্বান।


২২) জয় মানেই সবার আগে পৌঁছানো নয়, বরং নিজের লক্ষ্য ছোঁয়া।


২৩) জয়ীদের মধ্যে সর্বদা থাকে আত্মনিবেদন।


২৪) জয় কারো দয়া নয়, পরিশ্রমের উপহার।


২৫) জয় আসে মনে বিশ্বাস থাকলে।


২৬) জয় হলো নিজের বিশ্বাসকে সত্যি করে দেখানো।


২৭) নিজেকে হারিয়ে খুঁজে পাওয়াই এক ধরনের জয়।


২৮) জয় মানে শুধু শিরোপা নয়, আত্মতৃপ্তি।


২৯) চেষ্টা যদি সৎ হয়, জয় হবেই।


৩০) জয় আসলে নিরব যুদ্ধের ফলাফল।


৩১) জয় হলো সেই সূর্য, যা শুধু সাহসীদের গায়ে আলো ফেলে।


৩২) জয় কখনোই রাতারাতি আসে না।


৩৩) নিজের সঙ্গে লড়াই করাই সবচেয়ে বড় যুদ্ধ, আর সেখানেই জয়ী হওয়া সবচেয়ে বড় সাফল্য।


৩৪) জয় অনুশীলনের প্রতিফলন।


৩৫) যার লক্ষ্য অটুট, তার জয় অনিবার্য।


৩৬) জয় মানে হলো—নিজের দুর্বলতাকে শক্তিতে রূপান্তরিত করা।


৩৭) জয় আসে তারা যারা শেষ পর্যন্ত দাঁড়িয়ে থাকে।


৩৮) কান্নার মধ্য থেকেও জয় আসে, যদি মনে আশার আলো থাকে।


৩৯) জয়ীরা কখনো অজুহাত খোঁজে না।


৪০) জয় কখনো বাইরের নয়, এটা ভেতরের আত্মবিশ্বাস থেকে আসে।


৪১) জয় শুধু লক্ষ্য নয়, পথও গুরুত্বপূর্ণ।


৪২) নিজের সীমাবদ্ধতাকে অতিক্রম করাই জয়।


৪৩) যার মনে সাহস আছে, তার হাতেই জয়ের পতাকা ওঠে।


৪৪) জয় মানে কিছু একটা প্রমাণ করা নয়, বরং কিছু একটা অর্জন করা।


৪৫) জয় আসে সময়মতো, যদি তুমি সময়কে কাজে লাগাও।


৪৬) পরিশ্রম কখনো বৃথা যায় না, সেটাই জয়ের চাবিকাঠি।


৪৭) জয়ী হওয়া মানে নিজের প্রতি সৎ থাকা।


৪৮) জয় এক দিনে আসবে না, কিন্তু এক দিন আসবেই।


৪৯) জয় হচ্ছে ধৈর্য আর সংকল্পের ফসল।


৫০) সফলতা বা জয় তখনই আসে, যখন তুমি নিজের বিশ্বাসকে হারাতে দাও না।


৫১) জয় তাদেরই হয়, যারা ধৈর্য ধরে শেষ পর্যন্ত অপেক্ষা করতে জানে।

সবাই শুরু করতে পারে, কিন্তু শেষ পর্যন্ত টিকে থাকা মানুষেরাই সত্যিকারের বিজয়ী হয়। ধৈর্যই জয়ের মূল চাবিকাঠি।


৫২) যখন তুমি ভয় পেও না ব্যর্থতাকে, তখনই জয়ের দ্বার খুলে যায়।

ভয় আমাদের আটকে রাখে, আর সাহস আমাদের মুক্ত করে। যারা ব্যর্থতাকে শেখার ধাপ মনে করে, তারাই জয়ের পথে এগিয়ে যায়।


৫৩) জয় কখনো বাইরের লড়াইয়ে আসে না, এটা আসে নিজের সঙ্গে যুদ্ধ জিতে।

নিজের অলসতা, ভয়, আর দ্বিধাকে জয় করাই আসল বিজয়।


৫৪) জয়ের চেয়ে মূল্যবান কিছু নেই, যদি তা তোমার ন্যায়ের পথে অর্জিত হয়।

ন্যায়ের পথে অর্জিত জয় কেবল সফলতাই নয়, আত্মতৃপ্তিরও উৎস।


৫৫) জয় মানেই শুধু শীর্ষে পৌঁছানো নয়, বরং প্রতিটি ধাপে নিজেকে অতিক্রম করা।

যারা প্রতিদিন নিজেকে একটু একটু করে ভালো করে, তারাই একদিন শিখরে পৌঁছে।


৫৬) জয় আসে যখন তুমি নিজের লক্ষ্যকে নিয়ে একাগ্র থাকো, তুচ্ছ বাধাগুলোকে পাত্তা না দিয়ে।

বিপত্তি আসবেই, কিন্তু লক্ষ্য যদি স্পষ্ট হয়, তাহলে জয় নিশ্চিত।


৫৭) জয় মানে তোমার নিজস্ব গল্পকে এমনভাবে বলা, যাতে সেটি অনুপ্রেরণা হয়ে দাঁড়ায় অন্যের কাছে।

প্রত্যেক বিজয়ের পেছনে থাকে সংগ্রামের গল্প, আর সেটাই মানুষকে অনুপ্রাণিত করে।


৫৮) জয় হলো তোমার প্রতিদিনের ছোট ছোট সংগ্রামের সম্মিলিত ফলাফল।

প্রতিদিন যদি তুমি একটু একটু করে এগিয়ে যাও, তাহলে একদিন সেই অগ্রগতি জয়ে রূপ নেবে।


৫৯) জয় পেতে হলে প্রথমে তোমাকে বিশ্বাস করতে হবে যে তুমি পারো।

আত্মবিশ্বাস হলো সেই আগুন, যা জয়ের পথ আলোকিত করে।

৬০) সবচেয়ে সুন্দর জয় হলো, যখন কেউ তোমাকে হেয় করেও তুমি তাকে শ্রদ্ধা করতে পারো।

মানবিকতা এবং ক্ষমাশীলতা প্রকৃত জয়ীর পরিচয়।


৬১) জয়ী মানুষ কখনো হাল ছাড়ে না, আর যারা হাল ছাড়ে, তারা কখনো জয় পায় না।

চেষ্টা চালিয়ে যাওয়াটাই জয়ের শেষ ধাপ।


৬২) জয় আসলে এক ধরনের অভ্যাস — বারবার চেষ্টা করলেই একদিন সেটি তোমার স্বভাব হয়ে যায়।

অভ্যাস গঠনে মনোযোগ দিলে, জয় সহজ হয়।


৬৩) জয়ীদের মাঝে ব্যর্থতার গল্প থাকে, কিন্তু তারা ব্যর্থতাকে থামিয়ে দেয় না।

বিজয়ীরা ব্যর্থতাকে শেখার উপায় হিসেবে দেখে, হাল ছাড়ার কারণ নয়।


৬৪) জয় তখনই সবচেয়ে মিষ্টি লাগে, যখন তা কষ্টে অর্জিত হয়।

পরিশ্রম ও কষ্ট ছাড়া জয়ের স্বাদ অপূর্ণ।


৬৫) জয় হলো সেই উপহার, যা শুধু তাদেরই দেয়া হয় যারা নিরবধি চেষ্টা করে।

ভাগ্য নয়, পরিশ্রমই জয়ের ভিত্তি।


৬৬) জয় মানে নিজের সীমাবদ্ধতাকে চ্যালেঞ্জ করা এবং ভেঙে ফেলা।

নিজের ভেতরের শক্তিকে চিনে নেওয়া, সেটাই বিজয়।


৬৭) জয় হচ্ছে প্রতিদিনের ছোট ছোট উন্নতির ধারাবাহিক ফল।

সত্যিকারের অগ্রগতি আসে দিনে দিনে, ধাপে ধাপে।


৬৮) জয় তখনই ঘটে, যখন তুমি নিজের লক্ষ্যকে ভালোবাসতে শুরু করো।

ভালোবাসা থেকে জন্ম নেয় উৎসাহ, আর উৎসাহ থেকে জয়।


৬৯) সবাই জয় চায়, কিন্তু প্রস্তুতির কষ্ট অনেকেই নিতে চায় না।

যারা প্রস্তুতির যন্ত্রণা সহ্য করে, তারাই সফলতা উপভোগ করে।


৭০) জয় পাওয়ার আগে অনেক রাত কাঁটাতে হয় নিঃসঙ্গতা আর লড়াইয়ের মধ্যে।

জয়ের মঞ্চ আলোয় ভরে থাকলেও, তার পেছনের গল্পটা বেশ অন্ধকারময়।


৭১) জয় কখনোই কাকতালীয় নয়, এটি প্রস্তুতির ফল।
একজন বিজয়ী মানুষ যখন কোনো অর্জন করে, তখন সেটা হঠাৎ করে বা সৌভাগ্যবশত ঘটে না। বরং প্রতিদিনের কঠোর পরিশ্রম, শৃঙ্খলা, আত্মনিয়ন্ত্রণ এবং নিজের লক্ষ্যে অবিচল থাকার কারণেই সে বিজয় অর্জন করে। প্রস্তুতির মধ্যেই লুকিয়ে থাকে ভবিষ্যতের বিজয়।


৭২) জয় মানে গন্তব্যে পৌঁছানো নয়, বরং সেই পথটি যেখানে তুমি নিজেকে চিনতে পারো।
আমরা অনেক সময় মনে করি, সফল হওয়া মানেই লক্ষ্য পূরণ। কিন্তু প্রকৃত জয় তখনই ঘটে যখন আমরা সেই পথে হাঁটার সময় নিজের সীমাবদ্ধতা, শক্তি ও দুর্বলতাগুলো আবিষ্কার করি এবং প্রতিদিন নিজেকে উন্নত করে তুলি।


৭৩) সাহস ছাড়া কেউ জয়ী হতে পারে না।
ভয়কে অতিক্রম করার নামই সাহস। যারা ভয়কে জয় করতে জানে, তারাই সামনে এগিয়ে যেতে পারে। সাহসী মানুষই কঠিন পরিস্থিতিতে দাঁড়াতে পারে এবং শেষ পর্যন্ত বিজয় অর্জন করে।


৭৪) নিজের সীমাবদ্ধতাকে অতিক্রম করাই হলো প্রকৃত বিজয়।
আমরা অনেকেই বাইরের প্রতিযোগীদের সাথে লড়াই করি, কিন্তু আসল প্রতিযোগিতা আমাদের নিজের মধ্যে। যে ব্যক্তি নিজের অলসতা, দ্বিধা, আতঙ্ক ও ব্যর্থতাকে অতিক্রম করতে পারে, সে-ই সত্যিকার অর্থে বিজয়ী।


৭৫) অন্যকে হারানো নয়, বরং নিজেকে উন্নত করা হলো জয়।
প্রতিযোগিতা থাকা ভালো, তবে বিজয় মানে সবসময় অন্য কাউকে হারানো নয়। তুমি যদি আজকের নিজেকে কালকের নিজের চেয়ে ভালো করতে পারো, সেটাই আসল জয়।


৭৬) জয় যখন মানুষের মনের ভেতর জন্ম নেয়, তখনই তা বাস্তবে রূপ পায়।
কোনো কিছু অর্জনের আগে আমাদের মনের মধ্যে বিশ্বাস তৈরি হয় যে আমরা পারব। এই মানসিক প্রস্তুতি ও আত্মবিশ্বাসই জয়কে বাস্তবে পরিণত করে।


৭৭) জয় আসলে একটি মানসিকতা, যা হেরে যাওয়ার পরেও উঠে দাঁড়াতে শেখায়।

সবাই জীবনে হারে, কিন্তু কিছু মানুষ আবার উঠে দাঁড়ায়, আবার শুরু করে। এই উঠে দাঁড়ানোর মনোভাবটাই জয়ী মানসিকতা।


৭৮) জয় তাদের সঙ্গেই থাকে, যারা নিজের ওপর বিশ্বাস রাখে।

আত্মবিশ্বাস হলো এমন এক শক্তি যা মানুষকে অন্ধকার পথেও এগিয়ে যেতে সাহস দেয়। যারা নিজেদের উপর ভরসা রাখে, সাফল্য একদিন তাদের কাছে ধরা দেয়।


৭৯) জয়ী হওয়ার অর্থ এই নয় যে তুমি কখনো হেরে যাওনি, বরং তুমি কখনো হাল ছাড়োনি।

অনেক সফল মানুষের জীবনেই ব্যর্থতা এসেছে, কিন্তু তারা হাল ছাড়েনি। তাদের ধৈর্য, চেষ্টা এবং অধ্যবসায়ই একদিন সফলতার পথে নিয়ে গেছে।


৮০) জয়ী ব্যক্তিরা জানে, সাফল্য কেবলই সময়ের ব্যাপার।
যারা প্রতিনিয়ত পরিশ্রম করে, তারা জানে সময়ই তাদের জন্য জয় এনে দেবে। সময়ের সঙ্গে ধৈর্য ও কাজ চালিয়ে যাওয়াই আসল চাবিকাঠি।


৮১) জয় পাওয়ার আগে হৃদয়ে আগুন জ্বালাতে হয়।
বিজয়ের আগে মনকে জাগাতে হয়। সেই আগুন মানে অনুপ্রেরণা, দৃঢ় সংকল্প, লক্ষ্যপানে দৃঢ়চেতা মন। এই আগুন জ্বললেই মানুষ কোনো বাধাকেই পরোয়া করে না।


৮২) পরিশ্রম ছাড়া জয় কল্পনা মাত্র।
যে কেউ বিজয়ের স্বপ্ন দেখতে পারে, কিন্তু সেটাকে বাস্তব করতে চাই অবিরাম পরিশ্রম। অলসতার সঙ্গে কোনো জয় সম্ভব নয়।


৮৩) জয়ী হতে চাইলে তোমাকে প্রস্তুত থাকতে হবে ব্যর্থতা বরণ করার জন্য।
সাফল্যের পথে চলতে গেলে ব্যর্থতা আসবেই। কিন্তু সেই ব্যর্থতা থেকে শিক্ষা নিয়ে সামনে এগোনোই জয়ের দিকে একটি ধাপ।


৮৪) জয় মানে নিজের ভয়কে অতিক্রম করা।

সবচেয়ে বড় শত্রু হচ্ছে নিজের ভিতরের ভয়। সেই ভয়কে জয় করে যখন কেউ এগিয়ে যায়, তখন সে একজন সত্যিকার বিজয়ী।


৮৫) ছোট ছোট বিজয় গড়ে তোলে বড় সাফল্যের ভিত্তি।
প্রতিদিনের ছোট ছোট অর্জন, অভ্যাস, অনুশীলন ও শৃঙ্খলাই একদিন বড় সাফল্যের দিকে নিয়ে যায়।


৮৬)  জয় আসে তাদের দ্বারাই, যারা সময়কে শ্রদ্ধা করে।
যে ব্যক্তি সময়ের মূল্য বোঝে, সময়ের সঠিক ব্যবহার করে, তাকে আটকানো যায় না। সময়ের সাথে তাল মিলিয়ে চললেই সফলতা আসে।


৮৭)  জয় হলো চর্চার ফল, চমক নয়।
একদিনে কেউ সেরা হয় না। নিয়মিত চর্চা ও অধ্যবসায়ই মানুষের ভিতরে যোগ্যতা তৈরি করে, যা একদিন বিজয়ের দরজায় নিয়ে যায়।


৮৮) নিজের স্বপ্নে বিশ্বাস রাখাটাই জয়ের প্রথম ধাপ।
যদি তুমি নিজেই তোমার স্বপ্নে বিশ্বাস না রাখো, তাহলে কেউ রাখবে না। বিশ্বাস থেকে শুরু হয় সাহস, এবং সাহস থেকেই আসে বিজয়।


৮৯) জয়ী মন মানে অজেয় মন।
যার মনের জোর আছে, যাকে দমিয়ে রাখা যায় না, সে-ই প্রকৃত বিজয়ী। মানসিক শক্তি শারীরিক সক্ষমতার চেয়ে অনেক বড়।

৯১) জয় তাদেরই হয়, যারা নিজের ভুল থেকে শিক্ষা নেয়।
ভুল করা দোষের নয়, কিন্তু সেই ভুল থেকে শিক্ষা না নেওয়াই ব্যর্থতা। শিক্ষাকে কাজে লাগাতে পারলেই একদিন বিজয় আসবেই।


৯২) জয় কোনো গন্তব্য নয়, এটি একটি যাত্রা।”
জয় হলো প্রতিদিন একটু করে ভালো হওয়া। এটি চলমান প্রক্রিয়া, যা প্রতিটি পদক্ষেপে আত্মবিশ্বাস ও অভিজ্ঞতা নিয়ে আসে।


৯৩)  সবাই সফলতা চায়, কিন্তু সবাই প্রস্তুত নয় তার জন্য মূল্য দিতে।
সফলতা চাওয়া সহজ, কিন্তু তার পেছনের পরিশ্রম, ত্যাগ, ধৈর্য, নিঃসঙ্গতা সহ্য করা সবার পক্ষে সম্ভব হয় না।


৯৪) জয় আসে যখন তুমি নিজের লক্ষ্য নিয়ে নিবেদিত থাকো।
একাগ্রতা, ফোকাস আর নিবেদন — এই তিনটি থাকলে কোনো বাধা জয়কে থামাতে পারে না।


৯৫) জয় মানে নিজের আত্মাকে মুক্ত করা।

যখন তুমি নিজের স্বপ্ন, ইচ্ছা, প্রতিভা আর মূল্যবোধকে সম্মান দিতে শেখো — তখনই তুমি সত্যিকারের বিজয়ী।


৯৬) জয় কখনো সহজ পথে আসে না, তার জন্য চাই সংগ্রাম।

কোনো বড় সাফল্য কখনো ছোট পরিশ্রমে আসে না। সংগ্রাম, অধ্যবসায় আর কষ্ট পেরিয়েই জয় আসে।

৯৭) জয় হলো নিজের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করে সামনে এগিয়ে যাওয়া।
প্রতিদিন যদি তুমি নিজেকে এক ধাপ ভালো করতে পারো, তুমি তখনই জয়ী।

জয়ী মানুষরা সমস্যা দেখে না, সমাধান খোঁজে।

বিপদ দেখেই থেমে গেলে চলবে না। সফল মানুষরা সমস্যার সমাধান খুঁজে নিতে জানে।


৯৮) জয় মানে কেবল পদক নয়, এটি এক ধরনের মানসিক শান্তি।

যখন তুমি জানো তুমি তোমার সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছো, তখনই আসে এক পরিপূর্ণ আত্মতৃপ্তি—এটাই আসল জয়।


৯৯) জয় কেবল একটি মুহূর্ত নয়, এটি একটি চরিত্রের পরিচয়।

বিজয়ী মানুষরা শুধু একবার সফল হয় না, তারা বারবার নিজেদের প্রমাণ করে। তাদের চরিত্রেই লুকিয়ে থাকে জয়ের শক্তি।

১০০) জয় পেতে হলে কখনো কখনো একা পথ চলতে হয়।

সবসময় সবাই সঙ্গী হয় না। কিন্তু তবুও নিজের লক্ষ্যে স্থির থেকে এগিয়ে যাওয়াই একজন আসল বিজয়ীর পরিচয়।

এরকম বিষয়ে আরোও জানতে এই ওয়েবসাইটের সঙ্গেই থাকুন। এই ওয়েবসাইটে প্রতিদিন নিয়মিত নতুন নতুন বিষয় আপডেট হয়। এছাড়া এই ওয়েবসাইটে বিভিন্ন বিষয়ে পোস্ট রয়েছে যেমন: বিভিন্ন বস্তুর আবিষ্কার ঐতিহাসিক স্থানসমূহ, ছোটদের মজার রূপকথার গল্প, সাফল্য নিয়ে বিখ্যাত মনীষীদের উক্তি এবং স্ট্যাটাস, বিখ্যাত মনীষীদের সাফল্য জীবনকাহিনী, মজার মজার জোকস ও কৌতুক, ভূতের গল্প, শিক্ষনীয় গল্প, প্রেমের কাহিনী, কাব্য উপন্যাস,শরীর সুস্থ রাখার গুরুত্বপূর্ণ ডাক্তারদের টিপস, ইসলামিক হাদিস , ইসলামের ইতিহাস ইত্যাদি। এই ওয়েবসাইটের https://www.mahadistoryworld.com/

Comments

Popular posts from this blog

Funny stories for children: Titli and the Magical Garden

Funny jokes: The donkey when a professor.

Interesting Discoveries: The Amazing History of Rocket Invention