Funny Memes: 50 Episodes of Pure Fun Laugh Till You Drop
৫০ পর্বের মজার মিমস হাসিতে গড়াগড়ি
পর্ব ১: হোস্টেলের খিচুড়ি বিপ্লব
হোস্টেল জীবনের শুরুটা রোমাঞ্চকর হলেও এক সপ্তাহ পর থেকেই বুঝা যায়, রোমাঞ্চের অর্থ কি। মামুন, সদ্য বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়া ছাত্র, ভাবলো – এখানেই বুঝি স্বাধীনতা! কিন্তু হোস্টেলের কিচেন যখন প্রতিদিন খিচুড়ি পরিবেশন করে, তখন স্বাধীনতার সংজ্ঞা বদলে যায়।
প্রথম দিন খিচুড়ি খেয়ে সে বললো, ভাই, এইটা তো রাজকীয় খাবার!
তৃতীয় দিনে বললো, ভালোই যায়, আরেকটু লবণ দিলে হয়।
সপ্তাহ শেষে তার অবস্থা—এই খিচুড়ি যেন আজ আমার নামে কবরের ফলকে লেখা থাকে!
একদিন খেতে খেতে সে চিৎকার করে উঠে “খিচুড়িরে আজ থাইকা নাম দিছি খিচিড়ে!
হোস্টেলের সবাই হাসতে হাসতে একাকার। তবে খিচুড়ি থামেনি—তাই মামুন পরে আর খাবে না বলে টেবিলেই ঘুমিয়ে পড়ে!পর্ব ২: ইনবক্স প্রেমিকের হৃদয়ভাঙা:
সালেহিন প্রতিদিন ২০টা মেয়ে ইনবক্সে Hi দেয়। নিজের নাম দিয়েছিল স্মার্ট প্রিন্স 143। এক মেয়েকে সে মেসেজ করলো:
– সালেহিন: Hi Janu!
– মেয়ে: Sorry, আমি আমার ভাইয়ের ইনবক্স চেক করছিলাম।
সেই থেকে সে বুঝলো, ইনবক্সে হৃদয় খোলা মানেই হৃদয় ভাঙার আগে প্রস্তুত হওয়া। এখন সে ফেসবুক খুলে শুধু একটা স্ট্যাটাস দেয়:
**“Hi দিয়ে প্রেম শুরু হয় না, প্রেম শুরু হয়, মেসেজে Seen দেখার পরে Block খাওয়ার মধ্য দিয়ে!
পর্ব ৩: অনলাইন ক্লাসের কান্নাকাটি:
করোনার সময়ে রিয়াজ অনলাইন ক্লাসে যোগ দেয়—মোবাইল হাতে, মাইকে পেছনে মা’র হাঁড়ির ঢাক ঢাকালি।
স্যার জিজ্ঞেস করলেন, তোমরা কি আমাকে শুনতে পাচ্ছো?
রিয়াজ তখন ঘুম থেকে উঠছে, ক্যামেরা অফ করে শুধু চ্যাটে লিখে দিলো, জি স্যার, Clear!
পাশে ওর ছোট ভাই বলছে, তুই তো ক্লাসে না, তুই তো বালিশে!
পরীক্ষার দিন Google Form খুলে দেখে সময় ২০ মিনিট। সে ১৫ মিনিট ধরে নেট কানেকশন ঠিক করতে ব্যস্ত ছিল।
শেষে উত্তর লিখে—I don't know but I believe in myself!
পর্ব ৪: বাজার করার বীরত্ব:
রাশেদকে একদিন তার মা পাঠাল বাজারে।
মা বললেন, আদা ২০০ গ্রাম, রসুন ২০০ গ্রাম, আর ধনেপাতা আনিস।
সে গিয়ে দোকানিকে বললো, ভাই, আদা-রসুনে কি ধনে পাওয়া যায়?
দোকানি হাসতে হাসতে বললো, ভাই, তুমি কি সদ্য প্রেমে পড়ছো?
রাশেদ বাড়ি ফিরে দেখে, আদা আনছে ২ কেজি, আর ধনেপাতা নয়, আনছে পুদিনা!
মা বলল, তোরে দিয়ে বাজার করালে রান্না হবে না, হিরোগিরি হবে!
পর্ব ৫: বিয়ে বাড়ির খাদ্য বিপর্যয়:
মেহেদী গেলো এক বন্ধুর বিয়েতে। বিয়ে মানেই তো খাওয়া, খাওয়া আর খাওয়া।
কিন্তু খাবার দিতে দেরি হচ্ছিল, আর সে হঠাৎ গায়ে পড়ে হেল্পার সেজে ডিমের তরকারি দিতে লাগলো!
লোকেরা বলছে, ভাই, আরেকটু ডিম দিয়া যান।
সে বলছে, ডিম কম আছে ভাই, প্রেম বেশি দিলে হজম হবে না।
শেষে সে নিজের প্লেটেই ৫টা ডিম নিয়ে বলল, নিজের খাটা ঘামে খাওয়া—এর চেয়ে পবিত্র কিছু নাই।
পর্ব ৬: ফ্রেন্ডজোনের ফাঁদে:
তানভীরের একটা মেয়ে বন্ধু প্রতিদিন কথা বলত, সাজেশন নিত, সব গল্প শেয়ার করত।
সে ভাবতো, এটাই তো প্রেম!
একদিন সাহস করে বলে ফেললো: তোমাকে ভালোবাসি।
মেয়ে বললো: তুই তো আমার জীবনের ভাইয়া!
তানভীর সেই দিন থেকে নিজের নাম রেখেছে ভাইয়া ভাই।
মিম পেজ খুলেছে: Friendzone Survivors Association
পর্ব ৭: বাবা বনাম স্মার্টফোন:
বাবা একটা নতুন স্মার্টফোন কিনেছেন।
ছেলে বলে, বাবা, এইখানে Facebook আছে।
বাবা: ফেসবুক? এইটা কি আত্মীয়?
আরেকদিন ফোনে কল করার চেষ্টা করে Siri কে বলছেন, আল্লাহর নামে বলতেছি, মোমেন ভাইরে কল দাও!
পর্ব ৮: প্রেমের বাস্তবতা:
ফারজানা আর আরিফ প্রেম করে ৩ বছর।
আরিফ চাকরি না পেয়ে হতাশ, ফারজানা বলে, তুমি আমায় দিতে পারো না গিফট, কিন্তু তুমি আকাশটা দাও।
আরিফ বলে, আকাশ দেই, কিন্তু ১০ টাকা রিচার্জ করবা?
ফারজানা বলল, তুমি বদলাইছো!
আরিফ এখন গিফট হিসেবে দেয়—YouTube ভিডিওর লিংক: How to be a millionaire in 5 minutes!
পর্ব ৯: ফুডি বন্ধুর ট্র্যাজেডি:
সিফাত কোথাও খেতে গেলেই ছবি তোলে—না খেয়েই বলে, এই ছবিটার জন্যই তো খাই!
একদিন হোটেলে গিয়ে ছবি তুলতে গিয়ে খাবার পড়ে গেল।
বলে, ছবি আছে, খাওয়া নাই। জীবনটা Instagram এর Draft!
পর্ব ১০: টিকটক প্রেমে ধোঁকা:
রাজু TikTok দেখে এক মেয়েকে পছন্দ করলো।
মেয়ে ভিডিওতে – সুন্দরী, স্টাইলিশ, কণ্ঠে কোকিল!
বাস্তবে দেখা করলো—চোখে মোটা চশমা, কথা বলে রেডিওর মতো কাঁপে।
রাজু বললো, তুমি তো আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স!
মেয়ে বলল, তুমি তো ভুল করে রিয়েলিটি চেক করে ফেলেছো।
পর্ব ১১: গুগল গুরুর শিষ্য:
রবিউল স্যার বললেন, আগামী সপ্তাহে সবার একটা প্রজেক্ট জমা দিতে হবে।
শুভর মাথায় বাজ পড়ল। সে গুগলে গিয়ে সার্চ করল:
100% guaranteed project, no fail, no jail
শেষে সে এমন একটা প্রজেক্ট বানাল যেটা ২০১২ সালে ইন্ডিয়ার এক স্কুলে ছেলেরা বানিয়ে ফেলেছে!
স্যার বললেন, এই তো, Copy-Paste-এর প্রকৃত ছাত্র!
শুভ বললো, স্যার, আসলে আমিই সেই ছাত্র, টাইম ট্রাভেল করে এসেছি!
পর্ব ১২: ক্রিকেটপ্রেমী প্রেমিক:
রনি আর মিতু প্রেমে পড়েছে। মিতু বলে, তুমি আমার দিকে তাকাও না, শুধু মোবাইলে ক্রিকেট!
রনি বলে, তুমিও তো আমায় দেখে বলো না Love You আমি বললে Out বলো!
মিতু রেগে গিয়ে বললো, তুমি আমাকে সিরিজের মাঝে ব্রেক দিয়েছো, এটা প্রেম নয়—Match Fixing!
পর্ব ১৩: পড়াশোনার ভুত:
জাহিদ রাত ২টা পর্যন্ত পড়ে—অন্তত সোশ্যাল মিডিয়ায় বলে তাই।
বাস্তবে সে পড়তে বসে ঘুমায়, ঘুমে পড়ে বইয়ের মধ্যে।
মা এসে বললো, তুই তো পড়তে বসে শুধু ফ্ল্যাট হয়ে থাকিস, তোর বই গুলি তো ভাবছে তুই তাদের বিছানা!
পর্ব ১৪: ক্যান্টিনের চা-বান্ধবী:
রাব্বী প্রতিদিন ক্যান্টিনে গিয়ে একই মেয়েকে দেখে, চা খায়।
সে ভাবলো, বুঝি প্রেমে পড়েছি।
একদিন সাহস করে বললো, আপনি চা খেতে আসেন?
মেয়ে বললো, না ভাই, আমি এই ক্যান্টিনে কাজ করি!
রাব্বী বুঝলো—জীবনের সবচেয়ে বড় ভুল হয় “চায়ের কাপে প্রেম খোঁজা।
পর্ব ১৫: তোর জুতার ফিতা খুলে গেছে:
রাফি চমৎকার প্রেমিকা খুঁজছে। এক মেয়ে বললো, তোর জুতার ফিতা খুলে গেছে।
রাফি মনে করলো,
বুঝি শুরু হল ফিল্মি প্রেম!
কিন্তু মেয়েটি এরপর বললো, হাঁটিস না, পড়ে যাবি, তোর মা এসে আমাকে দোষ দিবে।
রাফি এখন জুতা না, নিজেই খুলে পড়ছে!
পর্ব ১৬: শেয়ার না দিলে শাস্তি:
এই ছবি শেয়ার না করলে কাল রাতে বিছানার নিচে ভূত আসবে।
রাশেদ ২৫ বছর বয়সেও সেই ছবি শেয়ার করে।
বন্ধুরা বলল, ভাই, ভূত না এলে আমরা তোরে ভূত বানায়া ছাড়ব।
রাশেদ: ভাই, বিশ্বাসে মিলায় বস্তু, তর্কে বহুদূর!
পর্ব ১৭: ফিটনেস গুরুর ট্র্যাজেডি
শামিম বললো, আজ থেকে Diet শুরু, শুধু পানি খাই।
১ ঘণ্টা পরে—পানি খেতে খেতে বিরক্ত লাগছে, একটু বিরিয়ানি দিলে ক্ষতি কী?
বন্ধুরা বললো, তুই Diet না, Direct খাওয়ার পথে আছিস।
পর্ব ১৮: ডেলিভারির প্রেম
এক মেয়ে প্রতিদিন অনলাইন খাবার অর্ডার করে।
ডেলিভারি বয় ৩ দিন দেখে মুগ্ধ!
একদিন সাহস করে বলল, আপনি তো খাবারের চেয়েও মিষ্টি।
মেয়ে বলে, তুমি দেরি করে এসেছো, খাবার ঠান্ডা!
সেইদিন থেকে ছেলেটা নাম বদলে রাখে: Cold Delivery Boy
পর্ব ১৯: আইডির রাজা
রায়হান প্রতিদিন নতুন ফেক আইডি খুলে: Romantic_Boy, Lonely_Soul, Love_Seeker।
একদিন ভুলে নিজের মায়ের আইডিতে Request পাঠায়!
মা বললো, তুই Romantic Boy না, তুই আমাদের লজ্জার ছেল!
পর্ব ২০: নকলের গুরুমন্ত্র
পরীক্ষায় শামীম চিটিং করতে গিয়ে গার্ডের পায়ের নিচে পড়ে গেল।
গার্ড বললো, এই ছেলে, কই যাচ্ছো?
সে বলল, স্যার, আমি স্যারকে নকল ধরতে সাহায্য করছিলাম!
পর্ব ২১: হেয়ার কাট ও হার্ট ব্রেক
সজীব নতুন হেয়ার কাট করিয়ে এল—সেলুনের নাম ছিল Fashion Killer।
বাসায় ঢুকতেই মা বললো, এই কী করলি! বিয়ে করানোর আগে ছ্যাঁকা খাইলি?
বন্ধু বললো, তুই না হেয়ার কাট করতে গেছিলি, তোরে তো নেকেও দিছে!
পর্ব ২২: লিফটের প্রেম
নাফিস অফিসে যাওয়ার সময় প্রতিদিন এক মেয়েকে লিফটে দেখে।
একদিন বললো, আজ আপনার জন্যই দেরি করে এলাম।
মেয়ে বললো, আমিও দেরি করে এলাম যেন আপনাকে না দেখি!
নাফিস এখন সিঁড়ি দিয়ে উঠা শুরু করেছে—ভালবাসা থেকে ফিটনেসে রূপান্তর।
পর্ব ২৩: গরুর মাংস ও রোমান্স
ইমরান ঈদের দিন গরুর মাংস খেতে খেতে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিল:
জীবন ছোট, মাংস বড়, প্রেম নাই, ক্ষুধা আছে।
তার প্রেমিকা কমেন্ট করল, তুমি গরুর মাংস খাও, আমি গরু ছাড়লাম।
পর্ব ২৪: চাকরির ইন্টারভিউ
ইন্টারভিউয়ার: আপনি কেন আমাদের কোম্পানিতে যোগ দিতে চান?
আবির: কারণ আপনারা বেতন দেন, আর আমার ঘরে ফ্রিজে কিছু নেই।
ইন্টারভিউয়ার: আপনার শক্তিশালী দিক কী?
আবির: আমি দারুণভাবে হতাশা সামলাতে পারি, যেমন এখন সামলাচ্ছি!
পর্ব ২৫: ইংরেজিতে বাজিমাত:
রাহুল ভেবেছিল ইংরেজিতে প্রেমিকাকে ইমপ্রেস করবে।
বললো, You are like oxygen… without you, I am dioxide!
মেয়ে বললো, তুমি তো কেমিস্ট্রি ছাড়া জীবনেও ফেল করবা!
পর্ব ২৬: মাস্তান ভাইয়ার প্রেমপত্র
মাস্তান টাইপ ছাত্র মেয়েকে চিঠি দিল:
“তুমি আমার হৃদয়ের লটারি… নম্বর মিললেই বিয়ে করে ফেলবো!
মেয়ে প্রিন্সিপালকে দেখালো। ছেলেকে বলল, তুই প্রেম না কর, ‘জেলি’র প্রস্তুতি নে!
পর্ব ২৭: রুমমেটের রিমিক্স জীবন
তানভীর ও তার রুমমেট এক রুমে থাকে। তানভীর পড়তে বসে, রুমমেট গান ছাড়ে:
রাতের বেলা পড়া করিস, দিনেমধ্যে ফেইসবুক হাঁরে...
তানভীর এবার বই ছুঁড়ে বললো, তোরে তো গান দিয়ে নয়, গামছা দিয়ে বাঁধতে হবে!
পর্ব ২৮: টিউশনির কাহিনি
মারুফ টিউশনি নিতে গিয়ে শিশুটিকে বললো:
বুঝেছো?
ছাত্র: না।
–আবার বলছি, বুঝেছো?
–না।
মারুফ শেষমেষ নিজেই বলল, আমি এখন নিজেই বুঝি না, কেন টিউশনি নেই!
পর্ব ২৯: ফোন চার্জ প্রেম
তানিয়া প্রতিদিন বলতো, তুমি ছাড়া বাঁচতে পারি না।
একদিন দেখা গেল—তানিয়া আসলে ওর পাওয়ার ব্যাংকের চার্জার লাগানোর লোক খুঁজছে!
ছেলেটা বললো, তোমার ভালবাসা তো চার্জ ছাড়লে শেষ!
পর্ব ৩০: খাবার চোর রুমমেট
ফয়সাল রুমে খাবার রেখে ক্লাসে গেল। ফিরে এসে দেখে—সব খালি।
রুমমেট বলল, বস, আমি তো শেয়ারিং-ইজ-ক্যারিংয়ে বিশ্বাসী।
ফয়সাল বলল, তোর বিশ্বাসে আমি ক্ষুধার্ত!
পর্ব ৩১: হোয়াটসঅ্যাপ বিশ্ববিদ্যালয়
রাব্বী বলতো, আমি হোয়াটসঅ্যাপে এত কিছু শিখি, মনে হয় মাস্টার্স হয়ে গেছে।
একদিন মায়ের কাছে হাঁড়ি ফেটে গেল। মা বললো, আজ থেকে তোর বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ, হাঁড়ি খুলছি!
পর্ব ৩২: দুঃস্বপ্নের জন্মদিন
কোনো প্ল্যান ছাড়া শাওনের জন্মদিন ছিল।
সে নিজেই কেক কেটে বলল, Happy birthday to me...
তারপর বন্ধুদের ফোন করে বললো, তোমাদের ভুলে যাওয়া কষ্টদায়ক, কিন্তু কেক মজাদার।
পর্ব ৩৩: নামাজ না পড়া প্রেমিক
নাসির প্রেমিকাকে মসজিদের সামনে দাঁড়িয়ে বললো:
তোমাকে দেখে আজ নামাজে মন বসছে না।
মেয়ে বললো, তুমি নামাজ না পড়ে আমাকে নিয়ে ঠিক দোজখে যাবে!
পর্ব ৩৪: ঘুমকাতুরে ছাত্র
রাহাত পরীক্ষার হলে বসেই ঘুমায়।
পাস না করলেও গার্ড বলেছিল, ও অন্তত হলে শান্তি দেয়।
পর্ব ৩৫: মিথ্যা সিজিপিএ
বিপ্লব নিজের প্রোফাইলে লেখে—CGPA: 3.98
বাস্তবে তার রেজাল্ট দেখলে মনে হয়, সংখ্যা উল্টে লিখছে!
বন্ধু বললো, তোর CGPA বুঝি Calculator-এর উপর নির্ভর করে!
পর্ব ৩৬: প্রেমে ব্রেকআপ – একশন মোড:
রাফি প্রেমে ছ্যাঁকা খেয়ে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দেয়:
Love is temporary, biriyani is permanent.
পর্ব ৩৭: ভাই ভাই প্রেমিক
দুই বন্ধু একই মেয়েকে প্রেমের প্রস্তাব দিল।
মেয়েটি বললো, তোমরা দুই ভাই, কাকে যে ভালোবাসবো?
দুজনেই বললো, তাহলে আমরা দুইজনেই ফিরে যাই PUBG খেলতে।
পর্ব ৩৮: বাসে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে প্রেম
ফারহান প্রতিদিন বাসে গিয়ে এক মেয়ে দেখে। একদিন হঠাৎ বলে ফেললো:
আপনার সাথে প্রতিদিন দেখা হয়, মন চায় জানালা দিয়ে না, মন দিয়ে দেখি।
মেয়ে বললো, তুমি পিছনের আয়নায় তাকাও!
পর্ব ৩৯: দোকানে প্রেম
তানহা একদিন এক কাপড়ের দোকানে গেল। বিক্রেতা বললো:
আপনার চোখে যে কাপড় লাগবে, সেটা তো বিক্রি করতেই ইচ্ছে হয় না।
তানহা বললো, আপনি তো কাপড়ের বিক্রেতা না, মনে হয় ডায়লগ বিক্রি করেন!
পর্ব ৪০: শীতকাল ও আলসেমি
রহিম শীতকালে গোসল না করে বলতো, আমি পরিবেশ রক্ষা করি, পানি বাঁচাই।
বন্ধু বললো, তুই পানি না, মানুষের সহ্যশক্তি নষ্ট করিস।
৪১. প্যারাসিটামল খেয়ে প্রেম সারানো যায় না।
৪২. গার্লফ্রেন্ডের মন পাওয়া যায় না ক্যামেরা ফিল্টার দিয়ে।
৪৩. বিয়ের আগে যে প্রেম করে, সে EMI-র আগে লোন নেয়!
৪৪. খালি পকেট আর প্রেম – একই জিনিস।
৪৫. প্রেমিকা না থাকলেও DATA শেষ হয়!
৪৬. হিরো না, হিরোইনের ভাইই ভিলেন!
৪৭. এক কাপ চা – হাজার প্রেমের সমান শান্তি!
৪৮. আজকের Crush কালকের ভাবি—না অবশ্যই ভাবি!
৪৯. পরীক্ষার হলে উত্তর না জানলে লেখা হয়, Dear Teacher, forgive me!
৫০. ফেসবুকে ছেলেরা রাজা, বাস্তবে খালি ফাইলের মতো!