Posts

দুঃখ এবং সুখ নিয়ে সঠিক ধারণা - যে ব্যক্তি কোনদিন দুঃখ উপভোগ করিনি, সে ব্যক্তি কখনোই আসল সুখ উপভোগ করতে পারবেনা।

 সুখ ও দুঃখ নিয়ে মানুষের জীবন। এই দুনিয়ায় যত বড়ই ধনী ব্যক্তি হোক না কেন, তাকেও একদিন দুঃখ উপভোগ করতে হয়েছে। দুঃখ ছাড়া কেউ কোনদিন জীবনে সুখী হতে পারে না। চলুন এ সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে আসি:  এই পৃথিবীতে প্রত্যেক মানুষকেই সুখ ও দুঃখ একত্রে করে জীবন যাপন করতে হয়। এই দুঃখই মানুষকে সুখ দিয়ে থাকে। আপনি যত বড় সুখ উপভোগ করতে চান, ঠিক তত বড়ই আপনাকে দুঃখ উপভোগ করতে লাগবে।  দুঃখ সারা জীবন থাকবে না, সুখ একদিন আসবেই। হতে পারে, আপনার বর্তমান পরিস্থিতি অনেক খারাপ আপনি অনেক দুঃখ সহ্য করতেছেন। তবে এটা মনে রাখবেন যে এখন আপনার অনেক কষ্ট হচ্ছে, এই কষ্টটাই আপনাকে একদিন বড় সুখ এনে দিবে।   দিনের বেলায় মেঘ যত কালোই হোক না কেন, সূর্য একবার দেখা দিবেই দিবে। তেমনই মানব ইতিহাসে দেওয়া আছে দুঃখ যত বড় হোক না কেন, সুখ একবার আসবে মানুষের জীবনে। হতে পারে, আপনি এখন অনেক সুখ উপভোগ করতেছেন। তাই বলে কি এই সুখ আপনার সারাজীবন থেকে যাবে। এটা মিথ্যা। দুঃখ আপনাকেও একদিন উপভোগ করতে হবে। কেননা সুখ দুঃখ নিয়ে জীবন।  তাই বর্তমানে যারা অনেক দুঃখ উপভোগ করতেছেন। তারা হতাশায় নিমগ্ন হয়ে হাল ছ...

হস্তমৈথুন করা এর ক্ষতিকর দিক - হস্তমৈথুন করা মারাত্মক ক্ষতিকর

 আমরা অনেকেই হস্তমৈথুনের এর নেশায় আসক্ত হয়ে পড়েছি। হস্তমৈথুনের ক্ষতিকর দিক জেনেও আমরা এ নেশা ছাড়ি না। এই হস্তমৈথুন করা মারাত্মক ক্ষতিকর। চলুন নিচের লাইন থেকে কয়েকটি ক্ষতিকর দিক সম্পর্কে জেনে আসি: * হস্তমৈথুন করলে শারীরিক ও মানসিক দুটি ক্ষতি হয়। মানসিক ক্ষতি ১) হস্তমৈথুন করলে কোন কাজে আর মন বসে না।  ২) নিজের গুছানো জীবনটাকে এলোমেলো মনে হয়। ৩) খিটখিটে মেজাজ তৈরি হয়। ৪) মানসিক বিকাশে বাধাগ্রস্থ হয়। ৫) বারবার হস্তমৈথুন করার নেশা লাগে।  শারীরিক ক্ষতি ১) শরীরে ক্লান্ত বোধ মনে হয়।  ২) শারীরিক বিকাশে বাধাগ্রস্থ হয়। ৩) পরিশ্রম করতে এনার্জি পাওয়া যায় না।  ৪) শরীর স্বাস্থ্য রোগা হয়।  ৫) শরীর একটুতেই ভেঙ্গে পড়ে। ৬) শরীরের চামড়া চুপসে যায়। ৭) পুরুষত্ব শক্তি কমে যায়, বন্ধ্যা রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এরকম আরো বিশেষ বিষয় সম্পর্কে জানতে এই ওয়েবসাইটির সঙ্গেই থাকুন। ওয়েবসাইটির লিঙ্ক  https://www.mahadistoryworld.com/

দুনিয়ার জীবনে পাপ কাজের পরিণাম। পাপ কাজ করলে ভাগ্য খারাপ হয়

 পাপ কাজ এমন একটি কাজ। এই পাপ কাজ ব্যক্তিকে দুনিয়ার জীবনে এবং আখিরাতের জীবনেও ধ্বংস করে। যে ব্যক্তি পাপ কাজের নেশায় পড়ে, এই নেশা সে ব্যক্তি সহজে ছাড়াতে পারে না। নিচে থেকে পাপ কাজ সম্পর্কে জেনে আসি: একটি পাপ কাজ মানুষের জীবনকে ধ্বংস করে দেয়। ইহকালে ধ্বংস করবে আবার পরকালেও সেই পাপ কাজের ফল ভোগ করাবে। মানে কঠিন শাস্তি দিবে। সেই শাস্তির স্থানটি হবে জাহান্নাম।  মানুষ দুনিয়ার প্রতি অধিক আকর্ষিত হয়ে পাপ কাজে লিপ্ত হয়।  কোন ব্যক্তির ভাগ্য যদি ভালো লাগে। এই পাপ কাজ সেই ভালো ভাগ্যেকেও ধ্বংস করে দেয়। যখন সে ব্যক্তি অধিক পাপ কাজ করে তখন তাকে কাফের বলা হয়। আখেরাতে এই কাফেরের জীবনে ভয়াবহ পরিস্থিত হবে। যে পাপ কাজ করে, সমাজের সেই ব্যক্তিকে সবাই খারাপ ভাবে। সেই ব্যক্তিকে কেউ সম্মান করতে চায় না। সে ব্যক্তি বিপদে পড়লেও কেউ সাহায্য করতে চায় না। সমাজের সেই ব্যক্তিকে সবাই ঘৃণা করে।  এমনকি এই পাপী ব্যক্তি দেশের উন্নয়নে বাধা দিয়ে থাকে। দেশ এবং জনগণের টাকা লুটে খায়। আখিরাতে পাপী ব্যক্তির স্থান হবে জাহান্নাম।  সুতরাং আমার পাপ কাজ থেকে বিরত থাকবো। সৎ কাজ করব এবং অসৎ কাজে ...

সাফল্য নিয়ে উক্তি - এখানে সফলতা অর্জন করার দৃষ্টিভঙ্গি গুলো দেওয়া আছে

 সফল হতে গেলে আমাদের সঠিক দৃষ্টিভঙ্গি দরকার। এই দৃষ্টিভঙ্গি আমাদের সফলতা অর্জন করতে অনুপ্রেরণা দিবে। এ দৃষ্টিভঙ্গি গুলোই আমাদের মনে সাহস যোগাবে। চলুন নিজে থেকে কয়েকটি দৃষ্টিভঙ্গির জেনে আসি: ১) সাফল্য নিজের মাথায় লুকিয়ে আছে সেখান থেকে পরিশ্রম করে বের করুন।  ২) দুনিয়ার সাথে লড়াই করতে শিখুন, তাহলে সাহস বাড়বে।  ৩) কেউ যদি আপনার থেকে ভালো কাজ করে তাহলে তাকে হিংসা করবেন না। বরং তা থেকে নিজেকে লজ্জা বোধ করুন। যে সে আমার চেয়ে ভালো কাজ করে, কিন্তু আমি কেন পারি না।  ৪) এ দুনিয়া যত বড় কাজই হোক না কেন, কোন কিছুই সম্ভব নয় সবই সম্ভব। চেষ্টা ও পরিশ্রমের মাধ্যমে আপনাকে সেই বড়  কাজগুলো সম্ভব করে নিতে হবে।  ৫) নিজের মনকে শক্ত রাখুন, কারণ দুর্বল মনে কখনো সাফল্য অর্জন করা যায় না।  ৬) সৃজনশীলতাই হলো সবচেয়ে বড় আবিষ্কার। ৭) মিথ্যা স্বপ্ন দেখবেন না, মানে যে স্বপ্ন আপনি পূরণ করবেন না সে স্বপ্নটা আপনি দেখবেন না।  ৮) সব সময় আপনার দৃষ্টিভঙ্গি সাফল্যের দিকে রাখবেন। কারণ ব্যর্থতার কথা মনে করলে সাফল্যে অর্জন করতে পারবেন না । ৯) নিজের স্বপ্নটাকে নেশা বানান, এই নেশ...

শিক্ষা নিয়ে স্ট্যাটাস - রেজাল্টে জিপিএ পয়েন্ট বেশি পাওয়া আর শিক্ষা অর্জন করা একই বিষয় নয়

যে ছাত্রের পরীক্ষার রেজাল্টে জিপিএ পয়েন্ট যত বেশি পায়, সেই ছাত্রকে মনে করা হয় যে, সে বেশি শিক্ষা অর্জন করেছে। যে বিদ্যালয়ে পাশের হার যত বেশি, শিক্ষার হার কি তত বেশি? বর্তমানে এই ধারণা গুলো প্রচলিত। আসলে কি এই ধারণা গুলোই সঠিক? চলুন নিচের লাইনগুলো থেকে সে বিষয়ে বিস্তারিত জেনে আসি: একটি ছাত্র পরীক্ষার বিভিন্ন ভাবে পাস করতে পারে। ধরুন সে সারা মাস পড়ালেখা করিনি। ওই ভাবেই পরীক্ষা দিয়ে জিপিএ পয়েন্ট বেশি পেয়েছে। এখন কিভাবে সে এত বেশি পয়েন্ট পেল? সে তো সারা মাস পড়ালেখা করেনি। অবাক হওয়ার কিছু নেই পাইতেই পারে।  সে তো পরীক্ষার বিভিন্ন ভবে দিতে পারে। অন্য ছাত্রের দেখে দেখেও দিতে পারে, নকল করে পরীক্ষা দিতে পারে।  এখন সে তো পরীক্ষা দিয়ে পাস করলো আবার জিপিএ পয়েন্ট বেশি পেল। তাহলে কি সে অনেক শিক্ষা অর্জন করেছে? এর উত্তর তো এখন আপনারাই বলে দিতে পারবেন।  এটাও মাথায় রাখবেন যে দেশে ছাত্র-ছাত্রীর হার তত বেশি,  সে দেশে শিক্ষার হার তত বেশি নয়। শুধু ছাত্র-ছাত্রী হলেই শিক্ষা অর্জন করা যায় না। নকল করে অন্যের দেখে দেখে কপি করে পরীক্ষা দিয়ে জিপিএ পয়েন্ট বেশি পেয়ে শিক্ষা অর্জ...

পরিশ্রম নিয়ে স্ট্যাটাস

 যে ব্যক্তি পরিশ্রমী নয়, সে ব্যক্তি জীবনে কোনদিন স্বাবলম্বী হতে পারে না। সফলতা অর্জন করতে গেলে প্রতিটা মুহূর্তে আপনাকে পরিশ্রম করতে লাগবে। পরিশ্রম ছাড়া জীবনে সাফল্য অর্জন করা যায় না। চলুন  পরিশ্রম সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে আসি: সফলতা সবচেয়ে বড় সূত্র হলো পরিশ্রম। এই পরিশ্রম করার কিছু সময় থাকে। কেননা অসময়ে  অতি পরিশ্রমেও সাফল্য অর্জন করা যায় না। পরিশ্রময়ই হলো সাফল্যের চাবিকাঠি।  সফলতা অর্জন করতে গেলে জীবনে প্রতিটা মুহূর্তে পরিশ্রম করতে লাগবে। রাত দিন এক করে আপনাকে পরিশ্রম করতে লাগবে, শুধুমাত্র সফল হওয়ার জন্য। আপনি যত বড় জ্ঞানী হোন না কেন পরিশ্রম ছাড়া জীবনে সফল হতে পারবেন না।  হতে পারে, এই পরিশ্রম করতে আপনার কষ্ট লাগে। এই কষ্ট করা পরিশ্রমই আপনাকে একদিন বড় সফলতা এনে দিবে। এই পরিশ্রমের কষ্টের ফল আপনি সেদিন উপভোগ করবেন। সেদিন আপনি সফল হবেন। সফলতা অর্জন করার জন্য আপনাকে সীমাহীন পরিশ্রম করতে লাগবে।  ভারতের বিখ্যাত তারকা শাহরুখ খান তিনি এত পরিশ্রম করেছিলেন যে রাতে মাত্র তিন ঘন্টা ঘুমাতেন। আপনার স্বপ্ন যত বড় আমাকে তত বড় পরিশ্রম করতে লাগবে। আপনি যত পরিশ্র...

ইহকাল ও পরকাল নিয়ে সঠিক ধারণা

ইহকাল এবং পরকাল সাধারণ ভাষায় এই দুইটি জীবনকে বুঝিয়ে থাকে। ইহকাল হলো পরীক্ষার জীবন। আর পরকাল হলো ইহকালের পরীক্ষার ফলাফল হিসেবে যে জীবনটা আমরা পাব। এই দুইটার মধ্যে জীবনের পার্থক্য আছে। এদের মধ্যে কোন জীবনটি আমাদের কাছে অনেক সহজ , চলুন নিচে থেকে এই বিষয়ে বিস্তারিত জেনে আসি: ইহকালের জীবন  ইহকাল অর্থ দুনিয়া। আর ইহকালের জীবন মানে দুনিয়ার জীবন। এই জীবনটি হলো পরীক্ষার জীবন।  এই দুনিয়ার জীবনে অধিক আকর্ষিত হয়ে মানুষ ধ্বংস হয়ে যায়। এই জীবনটা অনেক কঠিন। এই অধিক আকর্ষিত মানুষগুলাই দুনিয়ার জীবনে কষ্ট করতে চায় না বা পরীক্ষা দিতে চায় না। দুনিয়ার চাকচিক্যময় তাদের চক্ষুকে শীতল করে দিয়েছে। ফলে মানুষ দুনিয়ার জীবনে ভালো কাজ করতে চায় না। অধিকাংশ মানুষ এই দুনিয়ার জীবনের সাথে লড়াই করতে পারে না। তারা পরকালের জীবনের জন্য ইহকালের পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করো না। মানুষ আসলে এই জীবনটাকেই কঠিন মনে করে। কিন্তু এর চেয়ে পরকালের জীবন আরো বেশি কঠিন। এই দুনিয়ার জীবনের কষ্ট সহ্য করতে পারলেও মানুষ, পরকালের জীবনের কষ্ট সহ্য করতে পারবে না। ইহকালের জীবনই হলো পরকাল জীবনের শস্যক্ষেত্র। যেসব মানুষের মনে, ...